পাস্বান অভিনন্দনের উত্তর 'උ'දා ভারতের ইতিহাস পাঠ করিলে জনা যায়, ভারত বরাব বই কর্মকুশল । আজিকাল আমরা শিথিয থাকি—হিন্দুর হীনবীয় ও নিষ্কর্ম ; যে-সকল ব্যক্তির নিকট এই শিক্ষা পাই, তাহাদের নিকট অধিকতর জ্ঞানের প্রত্যাশা করি। তাহাদের শিক্ষায় এই ফল ফলিয়াছে নে, অন্যান্য দেশের লোকের নিকট হিন্দুরা হীনবীর্য ও নিষ্কর্ম—ইহা একটি কিংবদন্তী হইয়া দডিাঠয়াছে । ভারত যে কোন কালে মিস্ক্রিয় ছিল, এ-কথা আমি কোনমতেই স্বীকার করি না। আমাদের এই পবিত্র মাতৃভূমি ঘেরূপ কর্মপরায়ণ, অন্য কোন দেশই সেরূপ নহে। তাহার প্রমাণ –এই অতি প্রাচীন মহান জাতি এখনও জীবিত রহিয়াছে । আর ইহার মহামহিমময় জীবনের প্রতি সন্ধিক্ষণে ইহ। যেন অবিনাশ অক্ষয় নবযৌবন লাভ করিতেছে । ভারতে কর্মপরায়ণত যথেষ্ট আছে বটে, কিন্তু উহা অপরের লক্ষ্যে ন পড়িবার কারণ-ঘে যে-কাজটি করে বা ভাল বোঝে, সে সেটিকে মাপকাঠি করিয়। অপরকে বিচার করে , ইয়াই মনুষ্য-প্রকৃতি ! মুচি জুতাশেলাই বোঝে, মিস্ত্রী গাথনিই পোঝে--পৃথিবীতে মে আর কিছু করিবার বা জানিবার আছে, তাই। তাহাদের বুঝিবার অবসর হয় না । বপন আলোকের স্পন্দন অতি তীব্র হয়, তপন তামির আলোক দেখিতে পাই না ; কারণ আমাদের tStSBBBB BBB BBS BSBBSBBB BBBB BSB BBBS BBBB BBS ন। যোগী কিন্তু তাহার আধ্যাত্মিক অস্তদৃষ্টিবলে সাধারণ অজ্ঞলোকের জডস্কৃষ্টি ভেদ করিয়৷ ভিতরের জিনিস দেখিতে সমর্থ হন । এক্ষণে সমগ্র পৃথিবী আধ্যাত্মিকতার জন্য ভারতভূমির দিকে তাকাইয়া আছে । ভারতকে পুথিবীর সকল জাতির জন্য এই আধ্যাত্মিক খাদ্য যোগাইতে হইবে। এখানেই মানবজাতির শ্রেষ্ঠ আদর্শগুলি বিদ্যমান। পাশ্চাত্য বুদ্ধমণ্ডলী এখন আমাদের সংস্কৃত সাহিত্য ও দর্শনে নিবদ্ধ ভারতবাসীর সনাতন বিশেষত্বের পরিচায়ক এই আদশকে বুঝিবার চেষ্টা করিতেছেন । r ইতিহাসের প্রারম্ভ হইতে আলোচনা করিলে দেখা যায়, কোন প্রচারকই হিন্দুধর্মের মতবাদ-প্রচারের জন্য ভারতের বাহিরে যান নাই । কিন্তু এখন আমাদের মধ্যে অদ্ভুত পরিবর্তন আসিতেছে । ভগবান শ্ৰীকৃষ্ণ বলিয়াছেন, যখনই ধর্মের"গ্লানি ও অধর্মের অভু্যখান হয়, তখনই আমি জগতের কল্যাণের জন্য আবির্ভূত হইয়। থাকি। ধর্মের ইতিহাস গবেষণা করিয়া আবিষ্কৃত হইয়াছে যে, যে-কোন জাতির ভিতর উত্তম নীতিশাস্ত্র প্রচলিত, সে-জাতিই উহার কতক & - \o
