পাতা:স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (প্রথম খণ্ড).pdf/১০৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*。 স্বামীজীর বাণী ও রচনা বহুমূল্য বন্ড দান করিলেন। সকলেই এ-বঙ্গের জাকজমক ও ঐশ্বর্ষে চমৎকৃত হইয়া বলিতে লাগিল, জগতে পূর্বে এরূপ যজ জার হয় নাই। ৰজ্ঞশেষে এক ক্ষুত্রকায় নকুল আসিয়া উপস্থিত হইল। তাহার অর্ধ শরীর সোনার মতো রঙ, বাকী অর্ধেক পিজল। মকুলটি সেই যজ্ঞভূমিতে গড়াগড়ি দিতে লাগিল, এবং সেখানে উপস্থিত সকলকে বলিল, “তোমরা সব মিথ্যাবাদী, ইহা যজ্ঞই নয়। তাহারা বলিতে লাগিল, কি ! তুমি বলিতেছ—ইহা যজ্ঞই নয় ? তুমি কি জান না, এই যজ্ঞে দরিত্রদিগকে কত ধনরত্ন প্রদত্ত হইয়াছে, . नकcणहे शमबांन् ७ नख्हे एहेग्ना शिग्रांप्इ ? ऐशंब्र ग८उी चडूठ बख चांद्र কেহ কখনও করে নাই।’ নকুল বলিল : শুকুন—এক ক্ষুত্র গ্রামে এক দরিদ্র ব্রাহ্মণ স্ত্রী পুত্র ও পুত্রবধূ লহ বাল করিতেন। ব্রাহ্মণ খুব গরীব ছিলেন ; শাস্ত্র প্রচার ও ধর্মোপদেশ দ্বারা লন্ধ ভিক্ষাই ছিল তাহার জীবিকা। সেই দেশে একদা পর পর তিন বৎসর ছুর্ভিক্ষ হইল, গরীব ব্রাহ্মণটি পূর্বাপেক্ষা অধিকতর কষ্ট পাইতে লাগিলেন। অবশেষে সেই পরিবারকে পাচ দিন উপবাসে থাকিতে হইল। সৌভাগ্যক্রমে যষ্ঠ দিনে পিতা কিছু যবের ছাতু সংগ্ৰহ করিয়া আনিলেন এবং উহা চার ভাগ করিলেন। তাহারা উহ। খাদ্যরূপে প্রস্তুত করিয়া ভোজনে বসিয়াছেন, এমন সময় দরজায় ঘ। পড়িল । পিতা দ্বার খুলিয়া দেখিলেন যে, এক অতিথি দাড়াইয়া। ভারতবর্ষে অতিথি বড় পবিত্র ও মান্ত ; সেই সময়ের জন্য র্তাহীকে “নারায়ণ’ মনে করা হয় এবং তাহার প্রতি সেইরূপ আচরণ করা হয়। দরিদ্র ব্রাহ্মণটি বলিলেন, ‘আস্থন, মহাশয়! আম্বন, স্বাগত r ব্রাহ্মণ অতিথির সম্মুখে নিজ ভাগের খান্ত রাখিলেন। অতিথি অতি শীঘ্রই উহা নিঃশেষ করিয়া বলিলেন, “মহাশয়, আপনি আমাকে একেবারে মারিয়া ফেলিলেন দেখিতেছি। আমি দশ দিন ধরিয়া উপবাস করিতেছি—এই অল্প পরিমাণ খাদ্যে আমার জঠরাগ্নি আরও জলিয়া উঠিল!' তখন ব্রাহ্মণী স্বামীকে বলিলেন, “আমার ভাগও উহাকে দিন। স্বামী বলিলেন, ‘না, তা হইবে না। কিন্তু ব্রাহ্মণ-পত্নী জোর করিয়া বলিতে লাগিলেন, “এ গরীব বেচার। আমাদের নিকট উপস্থিত, আমরা शृश्-ञांबांटनब्र कर्डबा उँांशंरक थांeब्रांरबा, चांगबांद्र बथन चांद्र किहू क्विांब्र নাই, তখন সহধর্মিণীরূপে আমার কর্তব্য র্তাহীকে আমার ভাগ দেওয়া । ७हे दलिग्नां डिबि७ बिछ छांग्रं जडिथिएक क्रिणम । चङिथेि ठ९कशां९