পাতা:স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (প্রথম খণ্ড).pdf/১৯১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কর্মযোগ-প্রসঙ্কে శ్రీx9 বাইতেছে যে, কর্মের দ্বারা কখনও পূর্ণতা লাভ হয় না। আমরা অনন্তকাল কাজ করিয়া যাইতে পারি, কিন্তু এই জটিল সংসার-যন্ত্র হইতে বাহির হুইবার পথ পাইব না ; আমরা ক্রমাগত কাজ করিয়া যাইতে পারি, কিন্তু কাজ কখনও শেষ হইবে না। যে ব্যক্তি স্বেচ্ছায় এবং ভালবাসার সহিত কাজ করে, ফলাফলের প্রতি তাহার দৃষ্টি থাকে না। কিন্তু ক্রীতদাসকে চাবুক মারার প্রয়োজন হয় ; ভৃত্য পারিশ্রমিক চায়। জীবনের সর্বত্র এইরূপ। জনসভার কোন বক্তা একটু বাহবা চায়। এইগুলি না দিয়া যদি তাহাকে এক কোণে ফেলিয়া বাখা যায়, তবে তাহার মৃত্যু হইবে, কেননা এইগুলি তাহার প্রয়োজন। ইঙ্গই ক্রীতদাসের ভাবে কাজ করা। এরূপ অবস্থায় প্রতিদানে কিছু আশা করা অভ্যাস হইয়া পড়ে । ইহার পর ভূত্যের মতো কর্ম করা। ভূত্যের প্রয়োজন পারিশ্রমিকের—“আমি ইহা দিতেছি, তুমি উহা দাও।” কর্মের জন্য কর্ম করি’—এ-কথা বলার মতে সহজ আর কিছুই নাই। কিন্তু এইভাবে কর্ম করার মতো কঠিন আর কিছুই নাই। কর্মের জন্য কর্ম করে— এইরূপ কোন ব্যক্তিকে দর্শন করিবার জন্য কষ্ট স্বীকার করিয়াও বহুদূর , মাইতে রাজি আছি। কোথাও হয়তো একটি অভিসন্ধি থাকে। যদি অর্থের অভিসন্ধি না হয়, তবে প্রভুত্বের মতলব। যদি প্রভুত্ব না হয়, তবে লাভের উদেশ্ব। কোনরূপে কোথাও একটি প্রেরণা থাকিবেই। তুমি আমার বন্ধু, আমি তোমার জন্য তোমার সহিত কাজ করিতে চাই। এ পর্যন্ত বেশ চমৎকার এবং প্রতিমুহূর্তে আমি আমার আস্তরিকতা ঘোষণা করিতে পারি। স্তু সাবধান, তোমাকে আমার সহিত নিশ্চয়ই একমত হইতে হইবে। যদি মি একমত হইতে না পারো, তবে আমি আর তোমায় দেখিব না বা তামায় সাহায্য করিব না । এরূপ অভিসন্ধিমূলক কর্ম দ্বারা দুঃখ হয়। মকে বশে রাখিয়া আমরা যে কাজ কবি, সে কাজই অনাসক্তি ও মন্দের কারণ হয় । একটি মহৎ শিক্ষণীয় বিষয় এই যে, আমার মাপকাঠিতে সমগ্র জগৎকে চাণ করিলে চলিবে না। প্রত্যেক লোককে তাহার ভাব অকুযায়ী বিচার Rिउ श्रव, थ८ङाक छांडिएक फेशंद्र यांझर्न चश्षांशैौ ७ष५ थठिी দশের প্রতিটি রীতি-নীতি নিজস্ব যুক্তি ও অবস্থা অনুসারে বিচার করিতে