পাতা:স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (প্রথম খণ্ড).pdf/২২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সরল রাজযোগ ※ স্থই একখানি ছোট আয়না, প্রকৃতপক্ষে সারা বিশ্বই হচ্ছে আমাদের শরীর । गर्दन uहे फ़िखा कब्रटङ श्रद, उट्वहे बूकरङ नांबद्द-ञांमब्रा भत्रि मा वा কাকেও আঘাত করতে পারি না, কারণ যাকে আঘাত করব সেও যে আমিই। আমাদের জন্ম নেই, মৃত্যুও নেই ; আমাদের কর্তব্য শুধু সকলকে ভালবেসে যাওয়া । ‘এই বিশ্বজগৎ আমার শরীর ; সমস্ত স্বাস্থ্য, সমস্ত আনন্দ আমারই ; কারণ সবই যে বিশ্বের ভেতর।’ বলে, “আমি এই বিশ্বজগৎ। অবশেষে বুঝতে পারি —যা কিছু কর্মব্যাপার, সবই আমাদের থেকে জায়নায় প্রতিফলিত হচ্ছে । যদিও মনে হচ্ছে, আমরা ছোট তরঙ্গের মতে, আমাদের সকলের পশ্চাতে এক অখণ্ড সমুদ্র, এবং আমরা সকলেই তার সঙ্গে মিলিত। সমূদ্র ছাড়া তরঙ্গ একা থাকতে পারে না । ঠিকভাবে নিয়োজিত হ’লে কল্পনা আমাদের পরম বন্ধুর কাজ করে। কল্পনা যুক্তির রাজ্য ছাড়িয়ে যায়, এবং একমাত্র কল্পনার আলোই আমাদের . সর্বত্র নিয়ে যেতে পারে । প্রেরণা আমাদের ভেতর থেকে ওঠে, তাই নিজ নিজ উচ্চতর শক্তি ৰাৱ। আমাদের নিজেদের অনুপ্রাণিত করতে হবে। পঞ্চম পাঠ প্রত্যাহার ও ধারণ।। শ্ৰীকৃষ্ণ বলেছেন, ‘ষে ষে-পথ দিয়েই সন্ধান করুক, সকলেই আমার কাছে পৌছবে?—‘সকলেই আমার কাছে পৌছবে ।” প্রত্যাহার হচ্ছে মনকে গুটিয়ে এনে ঈপ্সিত বস্তুতে কেন্দ্রীভূত করবার চেষ্টা । এর প্রথম ধাপ—মনকে ছেড়ে দিয়ে তার উপর নজর রাখা এবং দেখা— মন কি ভাবে । যখনই কোন চিন্তার উপর বিশেষ নজর দেবে, অমনি লে চিন্ত৷ বন্ধ হয়ে যাবে ; কিন্তু চিস্তাগুলিকে জোর ক’রে বন্ধ করবার চেষ্টা ক'রো না, ہ۔ مسے حس--سےہ ممـمـمـ--~ --م ১ যে যথা মাং প্রপছন্তে তাংস্তথৈব ভজাম্যহম—গীত, ৪।১১