পাতা:স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (প্রথম খণ্ড).pdf/২৭৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

2 及总° করিতেছে, তাহাকে বশে জানাই প্রাণায়াম । ৰে শক্তি স্বায়ুমণ্ডলীর ভিতর দিয়া মাংসপেশীতে যাইতেছে এবং পেশীর মাধ্যমে ফুসফুসকে সঞ্চালন করিতেছে, তাহাই প্রাণ ; প্রাণায়াম-সাধনে এই প্রাণকেই বশে জানিতে इहे८त । पथबहे थां* बिब्रजिङ छ्हे८व, ७१बहे चांगब्रl cनषि८ठ नांऐव-*द्रौ८ब्रब्र মধ্যে প্রাণের জন্তান্ত সমুদয় ক্রিয়াই আমাদের আয়ত্তে আসিয়াছে। আমি নিজেই এমন সব লোক দেখিয়াছি, র্যাহার। র্তাহীদের শরীরের পেশীগুলি বশে আনিয়াছেন অর্থাৎ ইচ্ছামত সেগুলি চালনা করিতে পারেন। কেনই বা না পারিবেন ? যদি কতকগুলি পেশী আমার ইচ্ছা অনুসারে সঞ্চালিত হয়, তবে প্রত্যেকটি পেশী ও স্বায়ু আমি নিয়ন্ত্রিত করিতে পারিব ন৷ ८कब ? ऎश्iङि पक्षश्लखवि देि स्वi८छ् ? ५५म बांक्षांद्रि ७्रं निश्वश१-५द्धितः ८लां★ नांझेब्रां८छ्, चांद्र थे ८°बैौखलि चब्र६किञ्च श्हेब्रां *क्लिग्नां८छ् । श्रांशद्रों ইচ্ছামত কর্ণ সঞ্চালন করিতে পারি না, কিন্তু আমরা জানি যে, পশুরা ঐরূপ করিতে পারে। এই শক্তি চালনা করি না বলিয়াই আমাদের এ শক্তি নাই। ইহাকেই পূর্বপুরুষদের গুণদোষের পুনরাবির্ভাব (atavism) ৰল। হয় । আর ইহাও আমরা জানি, যে শক্তি এখন অব্যক্ত ভাব ধারণ করিয়াছে, তাহাকে আবার ব্যক্তাবস্থায় আনা যায়। খুব দৃঢ় পরিশ্রম ও অভ্যাসের দ্বারা আমাদের শরীরস্থ অনেক স্বপ্ত শক্তিকে পুনরায় আমাদের ইচ্ছার সম্পূর্ণ বশবর্তী করা যাইতে পারে। এইভাবে বিচার করিলে দেখিতে পাওয়া যায়, শরীরের প্রত্যেক অংশকেই সম্পূর্ণ ইচ্ছাধীন করা কিছু মাত্র অসম্ভব নয়, বরং খুব সম্ভব। যোগী প্রাণায়ামের দ্বারা ইহা করিয়া থাকেন। তোমরা হয়তে যোগশাস্ত্রের অনেক গ্রন্থে পড়িয়া থাকিবে যে, খাসগ্রহণের সময় সমগ্র শরীর ‘প্রাণের দ্বারা পূর্ণ কর। ইংরেজী অম্বুবাদে প্রাণ-শব্দের অর্থ করা হইয়াছে শ্বাস। ইহাতে তোমরা সহজেই জিজ্ঞাসা করিতে পারে, ‘স্বাসের बांब नभूतग्र नद्रौञ्च भू4 कबिष किब्रटन ?’ ऐश अश्वांतरकब्रहे ८शांब ।। শরীরের প্রত্যেকটি অংশই প্রাণ অর্থাৎ এই জীবনীশক্তি দ্বারা পূর্ণ করা যাইতে পারে ; আর যখনই তুমি এরূপ করিতে পরিবে, তখনই সমগ্র শরীর তোমার বশে আসিবে। দেহে অনুভূত সকল ব্যাধি, সকল দুঃখ সম্পূর্ণরূপে আয়ত্তে আসিবে। শুধু তাই নয়, তুমি অপরের শরীরও নিয়তি করিতে