পাতা:স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (প্রথম খণ্ড).pdf/৩১০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

&b's प्रवांशैौबौद्ध बांधै e ब्रछबी चछिछष्ठांदे यांशांरक्द्र ७कशांद्ध चिकक । श्रांशद्भ। गांब्री छौचम उर्रुवेिळांच्च कब्रिहछ পারি, কিন্তু নিজের প্রত্যক্ষ অনুভব মা করিলে সত্যের কণামাত্ৰ বুঝিতে পান্ত্ৰিৰ ন। কয়েকখানি পুস্তক পড়িতে দিয়া তুমি কোন ব্যক্তিকে অস্ত্রচিকিৎসক করিয়া তুলিবার আশা করিতে পার না। একখানি মানচিত্র দেখাইয় আমার দেশ দেখিবার কৌতুহল চরিতার্থ করিতে পায় না। আমাকে প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা অর্জন করিতে হইবে। মানচিত্র কেবল অধিকতর জ্ঞানলাভের জাগ্রহ জন্মাইয়া দিতে পারে। ইহা ব্যতীত উহার আর কোন মূল্য নাই । শুধু পুস্তকের উপব নির্ভরতা মানুষের মনকে অবনতির দিকেই লইয়া যায়। ঈশ্বরীয় জ্ঞান কেবল এই পুস্তকে বা ঐ শাস্ত্রে সীমাবদ্ধ—এরূপ বলা অপেক্ষা ঘোরতর ঈশ্বরনিন্দ আর কি হইতে পারে ? মানুষ ভগবানকে অনন্ত বলে, আবার একটি ক্ষুত্র গ্রন্থের গণ্ডিতে র্তাহাকে আবদ্ধ করিতে চায় –কি তাহার স্পর্ধা ! কোন বিশেষ ধর্মগ্রন্থে যাহা আছে, তাহা বিশ্বাপ করে নাই বলিয়া, ‘একখানি গ্রন্থের মধ্যে সমুদয় ঈশ্বরীয় জ্ঞান সীমাবদ্ধ ইহা বিশ্বাস করিতে <थंखङ श्ञ्च मांझे रुजिग्नां लक्र लक८णांक मिश्ड छ्हे ब्रां८छ् । यदञ्च ७lहे ब्रिथएमब्र `e হত্যার যুগ এখন চলিয়া গিয়াছে, কিন্তু জগৎ এখনও ধর্মগ্রন্থে অন্ধবিশ্বাস দ্বারা দৃঢভাবে শৃঙ্খলিত । বৈজ্ঞানিক উপায়ে জ্ঞানাতীত অবস্থা লাভ করিতে হইলে তোমাদিগকে রাজযোগ-বিষয়ে যে-সকল উপদেশ দিতেছি, তাহার বিভিন্ন সোপান দিয়া অগ্রসর হুওয়া প্রয়োজন। প্রত্যাহার ও ধারণার পর, এখন ধ্যানের বিষয় আলোচনা করিব। দেহের ভিতরে বা বাহিরে কোন স্থানে মনকে কিছুক্ষণ স্থির রাখিতে পাবিলে মন অবিচ্ছিন্ন গতিতে ঐ দিকে প্রবাহিত হইবার শক্তি লাভ করিবে। এই অবস্থার নাম ‘ধ্যান’ । ধ্যানের শক্তি যখন এত বৃদ্ধি পায় যে, সাধক অনুভবের বহির্ভাগ বর্জন করিয়া শুধু উহার অন্তর্ভাগটির অর্থাৎ অর্থের ধানই করেন, তখন সেই অবস্থার নাম ‘সমাধি’ । ধারণা, ধ্যান ও সমাধি –এই তিনটিকে একত্র ‘সংষম’ বলে ; অর্থাৎ প্রথমতঃ যদি কেহ কোন বস্তর উপর মন একাগ্র করিতে পারে, পরে দীর্ঘকাল ধরিয়া ঐ-একাগ্রতার ভাব রক্ষা করিতে পারে, অবশেষে এইরূপ ক্রমাগত একাগ্রতা দ্বারা, যে আভ্যন্তরীণ कांब१ श्८ड में बाश् बखब्र अशफूडि छ९गन्न श्हेग्रांप्इ, बनि उषू डांशत्रहे फेनब মনকে ধরিয়া রাখিতে পারে, তবে সবকিছুই এইরূপ মনের বশীভূত হইয়া যায়।