পাতা:স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (প্রথম খণ্ড).pdf/৩২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সমাধি-পঞ্জি 越命别 জগৎ ঐ বালুকণা বা অল্পকিছু। . সাধারণ লোকে কখন ইহা বুৰিতে পরিবে না, কারণ বখমই সে বুঝিতে চেষ্টা করিবে, তখনই ৰাহিরে এনামেল নিক্ষেপ করিত্বে ও নিজের সেই এনামেলটিই দেখিবে। এখন জামরা বুঝিতে পারিলাম, বৃত্তির প্রকৃত অর্থ কি। মানুষের প্রকৃত স্বরূপ মনেরও অতীত । भम उाशब्र श्रख ७को बबङ्गा। उाशबहे इच्छ बाबब छिउच्च ब्रि আসিতেছে। তুমি যখন মনের পশ্চাতে স্রষ্টারূপে থাকে, তখনই উহা চৈতন্যময় হইয়া উঠে। যখন মাহুষ এই মনকে একেবারে ত্যাগ করে, তখন উহা খণ্ডবিখণ্ড হুইয়া যায়, উহার অস্তিত্বই থাকে না । ইহা হইতে বুঝা গেল—চিত্ত বলিতে কি বুঝায়। উহা মনের উপাদানস্বরূপ-- বৃত্তিগুলি উহার তরঙ্গস্বরূপ, যখন বাহিরের কতকগুলি কারণ উহার উপর কার্য করে, তখনই উহা ঐ তরঙ্গরূপ ধারণ করে। এই বৃত্তিগুলিই আমাদের জগৎ । আমরা হ্রদের তলদেশ দেখিতে পাই না, কারণ উহার উপরিভাগ ক্ষুদ্র ক্ষুত্র তরঙ্গে আবৃত। যখন তরঙ্গগুলি শান্ত হয়, জল স্থির হইয়া যায়, তখনই কেবল উহার তলদেশের ক্ষণিক দর্শন পাওয়া সম্ভব। যদি জল ঘোলা থাকে বা উহ। ক্রমাগত নড়িতে থাকে, তাহা হইলে উহার তলদেশ কখনই দেখা যাইবে না। যদি উহ। নির্মল থাকে এবং উহাতে একটিও তরঙ্গ না থাকে, তবেই আমরা উহার তলদেশ দেখিতে পাইব । হ্রদের তলদেশ আমাদের প্রকৃত স্বরূপ-হ্রদটি চিত্ত এবং উহার তরঙ্গগুলি বৃত্তিস্বরূপ । আরও দেখিতে পাওয়া যায়, এই মন ত্ৰিবিধ ভাবে অবস্থান করে ; প্রথমটি অন্ধকারময় অর্থাৎ তমঃ, যেমন পশু ও মূখদিগের মন ; উহার কার্য কেবল অপরের অনিষ্ট করা ; এইরূপ মনে আর কোনপ্রকার ভাব উদিত হয় না। দ্বিতীয়, মনের ক্রিয়াশীল অবস্থা রজঃ–এ অবস্থায় কেবল প্রভূত্ব ও ভোগের ইচ্ছা থাকে ; আমি ক্ষমতাশালী হুইব ও অপরের উপর প্রভুত্ব করিব, তখন এই তাৰ থাকে। তারপর ষে অবস্থায় তাহাকে বলা হয় "সত্ব, हेश्] =ांछ ; ७ च्षचन्हांन्त्र जकल उच्चत्र थांभिग्नl यांग्न, शब-क्ल° इ८गग्न छल मिर्थल DD BDSDDB BDDD DDS DDD DDDD DBBB DDD S DD DD *रिङव्र छेक्रङभ क्किां* ? किब्रांबैल ह७ब्रां cड1 जङ्ख । जांगांभ इांक्लिब्र} দিলে অশ্বের তোমাকে শুদ্ধ লইয়৷ ছুটিতে থাকিবে ।