পাতা:স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (প্রথম খণ্ড).pdf/৩৩৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সমাধি-পঞ্জি Wês o দৃষ্টাগুঞ্জৰিকবিষয়বিতৃষ্ণস্ত বশীকারসংজ্ঞা বৈরাগ্যক্ষ ॥১৫। —দৃষ্ট অথবা শ্রত সর্বপ্রকার বিষয়ের আকাঙ্ক্ষা যিনি ত্যাগ করিয়াছেন, তাহার নিকট যে একটি অপূর্ব ভাব আসে, যাহাতে তিনি সমস্ত বিষয়বাসনাকে দমন করিতে পারেন, তাহাকে বৈরাগ্য বা অনাসক্তি বলে । I দুইটি শক্তি আমাদের সমুদয় কার্ধপ্রবৃত্তির নিয়ামক—(১) আমাদের बिएखटकञ्च चडिछङ, (२) श्रण८ब्रव्र चलिखाठी । ७lहे छूहे भखि च्यांशांप्नब्र মনোহ্রদে নানা তরঙ্গ উৎপন্ন করিতেছে । বৈরাগ্য এই শক্তিদ্বয়ের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করিবার ও মনকে বশে রাখিবার শক্তিস্বরূপ। স্বতরাং আমাদের প্রয়োজন—এই কার্যপ্রবৃত্তির নিয়ামক শক্তিদ্বয়কে ত্যাগ করিবার শক্তি লাভ করা । মনে কর, আমি একটি পথ দিয়া যাইতেছি, একজন লোক আসিয়া আমার ঘড়িটি কাড়িয়া লইল । ইহা অামার নিজের প্রত্যক্ষাস্থতৃতি, আমি নিজে দেখিলাম, উহা অামার চিত্তকে তৎক্ষণাৎ ক্রোধক্কপ বৃত্তির আকারে পরিণত করিল। ঐ ভাব আসিতে দিবে না। যদি উহা নিবারণ করিতে না পারে,তবে তোমার কোনই মূল্য নাই। ৰদিনিবারণ করিতে পারে, তবেই তোমার বৈরাগ্য দ্বাছে, বুঝা যাইবে। আবার সংসারী লোক যে বিষয়ভোগ করে, তাহাতে আমরা এই শিক্ষা পাই যে, বিষয়ভোগই জীবনের চরম লক্ষ্য। এগুলি আমাদের ভয়ানক প্রলোভন। ঐগুলিকে অস্বীকার করা ও ঐগুলি লইয়া মনকে বৃত্তির আকারে পরিণত হইতে না দেওয়াই বৈরাগ্য। স্বাস্থভূত ও পরাকুভূত বিষয় হইতে আমাদের ষে দুই প্রকার কার্যপ্রবৃত্তি জন্মায়, সেগুলিকে দমন করা ও এইরূপে চিত্তকে উহাদের বশীভূত হইতে না দেওয়াকে বৈরাগ্য বলে। প্রবৃত্তিগুলি যেন আমার আয়ত্তে থাকে, আমি যেন উহাদের আয়ত্তাধীন না হই—এই প্রকার মানসিক শক্তিকে বৈরাগ্য বলে ; এই ?वब्राशाहे भूख्द्रि ७कशंख फेब्रोग्न। তৎপরং পুরুষখাতেগুৰ্ণবৈতৃষ্ণ্যম ll X® ll —যে তীব্র বৈরাগ্য লাভ হইলে আমরা গুণগুলিতে পর্যন্ত বীতরাগ হই ও উহাদিগকে পরিত্যাগ করি, তাহাই পুরুষের প্রকৃত স্বরূপ প্রকাশ করিয়া দেয় । 觀