পাতা:স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (প্রথম খণ্ড).pdf/৩৩৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Վ)eԵր श्वांशैौौिख ६ेी ७ व्रघ्नः। যখন এই বৈরাগ্য অামাদের গুণের প্রতি আসক্তিকে পর্যন্ত পরিত্যাগ করায়, তখনই উহাকে শক্তির উচ্চতম বিকাশ বলা যায়। প্রথমে পুরুষ বা আত্ম। কী ও গুণগুলিই বা কী, তাহা অামাদের জানা উচিত। যোগদর্শনের মতে সমুদয় প্রকৃতিতে তিনটি শক্তি বা গুণ অাছে ; ঐ গুণগুলির একটির নাম তমঃ, অপরটি রজঃ ও তৃতীয়টি সত্ত্ব। এই তিন গুণ বাহ্যজগতে অন্ধকার বা অলসতা, আকর্ষণ বা বিকর্ষণ, ও উহাদের সামঞ্জস্ত—এই ত্রিবিধ डां८ष थकां* शांग्न । धक्लडिाङ बङ रुख यां८छ्, षांश किहू चांशद्रा দেখিতেছি, সবই এই তিন শক্তির বিভিন্ন সমবায়ে উৎপন্ন। সাংখ্যেরা ●थक्लडिएक बांबांधकांद्र उप्सू विडख कब्रिग्रां८छ्म ; प्रश्शुद्र श्रांप्यू हेट्रांप्नब्र সবগুলির বাহিরে, প্রকৃতুির বাহিরে ; উহা স্বপ্রকাশ, শুদ্ধ ও পূর্ণস্বরূপ ; আর প্রকৃতিতে ষে কিছু চৈতন্যের প্রকাশ দেখিতে পাই, তাহা প্রকৃতির উপরে আত্মার প্রতিবিম্ব মাত্র। প্রকৃতি নিজে জড় । এটি স্মরণ রাখt উচিত যে, প্রকৃতি বলিতে উহার সহিত মনকেও বুঝাইতেছে। মনও প্রকৃতির ভিতরে। চিন্তাও প্রকৃতির অন্তর্গত। চিম্ভ হইতে অতি স্থূলতম ভূত পর্যন্ত সবই প্রকৃতির অন্তর্গত—প্রকৃতির বিভিন্ন বিকাশ মাত্র। এই প্রকৃতি মমুন্যের আত্মাকে আবৃত রাখিয়াছে ; যখন প্রকৃতি ঐ আবরণ সরাইয়। লয়, তখন আত্মা স্ব-মহিমায় প্রকাশিত হন। পঞ্চদশ সুত্রে বর্ণিত এই বৈরাগ্য দ্বার প্রকৃতি বশীভূত হয় বলিয়া উহা আত্মার প্রকাশের পক্ষে অতিশয় সাহায্যকারী। পরের স্বত্রে সমাধি অর্থাৎ পূর্ণ একাগ্রতার লক্ষণ বর্ণনা করা হইয়াছে। উহাই যোগীর চরম লক্ষ্য । বিতর্কবিচারালন্দাস্মিতামুগমাৎ সম্প্রজ্ঞাতঃ ॥ ১৭ ॥ —যে সমাধিতে বিতর্ক, বিচার, আনন্দ ও অস্মিতা অনুগত থাকে, তাহাকে সম্প্রজ্ঞাত বা সম্যক জ্ঞানপূর্বক সমাধি বলে। সমাধি দুই প্রকার। একটিকে ‘সম্প্রজ্ঞাত ও অপরটিকে "অসম্প্রজ্ঞাত' বলে। এই সম্প্রজ্ঞাত সমাধিতে প্রকৃতিকে বশীভূত করিবার সমুদয় শক্তি আসে। সম্প্রজ্ঞাত সমাধি আবার চারি প্রকার। প্রথম প্রকারকে ‘সবিতর্ক সমাধি’ বলে। এই সমাধিতেই মনকে আস্তাগু. বিষয় হইতে সরাইয়। Tম পাঠান্তর ঃ বিতর্কবিচারানজাস্মিতায় পামুগষাৎ