পাতা:স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (প্রথম খণ্ড).pdf/৩৬৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

499y चांशैर्बौद्ध यांचैौ ● ब्रध्म लांशैौञ्च लांब चांदरू : ‘बांन' (बांश उर्क-बूङि ७ विकांबांच्चक) ७ निकांख ( মীমাংসাত্মক ) । অজ্ঞানাবস্থায় মাস্থ্য প্রথমোক্ত প্রকার জামাজুশীলনে প্রবৃত্ত হয়, উহ। তর্কযুদ্ধ-স্বরূপ—প্রত্যেক বিষয়ের স্বপক্ষ-বিপক্ষ দেখিয়া বিচার করা ; এই বিচার শেষ হইলে তিনি কোন এক মীমাংসায়—সমাধানে উপনীত হন। কিন্তু শুধু সিদ্ধান্তে উপনীত হইলে চলিবে না। এই সিদ্ধান্তবিষয়ে মনের ধারণা প্রগাঢ় করিতে হইবে। শাস্ত্র অনন্ত, সময় সংক্ষিপ্ত, অতএব সকল বস্তুর সারভাগ গ্রহণ করা জ্ঞানলাভের গোপন রহস্ত। ঐ সারটুকু লইয়া ঐ উপদেশমত জীবনযাপন করিতে চেষ্টা কর। ভারতবর্ষে প্রাচীনকাল হইতে একটি প্রবাদ’ প্রচলিত আছে—যদি তুমি কোন রাজহংসের সম্মুখে একপাত্র জলমিশ্রিত দুগ্ধ ধর, তবে সে দুগ্ধটুকু পান করিবে, জলটুকু পড়িয়া থাকিবে। এইরূপে জ্ঞানের যেটুকু প্রয়োজনীয় অংশ, তাহা গ্রহণ করিয়া অসারটুকু ফেলিয়া দিতে হইবে। প্রথম অবস্থায় এই বুদ্ধির ব্যায়াম আবগুক । অন্ধভাবে কিছুই গ্রহণ করিলে চলিবে না। যোগী এই তর্কযুক্তির অবস্থা অতিক্রম করিয়া পর্বতবৎ একটি দৃঢ় সিদ্ধান্তে উপনীত হইয়াছেন। তাহার তখন একমাত্র উদেশু—ঐ সিদ্ধান্ডের দৃঢ়তা বৃদ্ধি করা। তিনি বলেন, (বিচার করিও না ; যদি কেহ জোর করিয়া তোমার সহিত তর্ক করিতে আসে, তুমি তর্ক না করিয়া চুপ করিয়া থাকিবে। কোন তর্কের উত্তর না দিয়া শান্তভাবে সেখান হইতে চলিয়া যাইবে, কারণ তর্ক কেবল মনকে চঞ্চল করে। তর্কের প্রয়োজন ছিল কেবল বুদ্ধির অনুশীলনের জন্য ; অৰখ বুদ্ধিকে চঞ্চল করিবার প্রয়োজন কি? বুদ্ধি একটি দুর্বল বৰমাত্র উহা আমাদিগকে শুধু ইঞ্জিয়ের গণ্ডিতে সীমাবদ্ধ জ্ঞান দিতে পারে। যোগী চান ইন্দ্ৰিয়াতীত অনুভূতির রাজ্যে যাইতে, স্বতরাং তাহার পক্ষে বুদ্ধিচালনার আর কোন প্রয়োজন থাকে না। এই-বিষয়ে তিনি দৃঢ়নিশ্চয় হইয়াছেন, স্বতরাং জার তর্ক করেন না, মৌন অবলম্বন করেন। তর্ক করিতে গেলে মনের সাম্য নষ্ট হুইয়া পড়ে, চিত্তের মধ্যে একটা চাঞ্চল্য উপস্থিত হয় ; ইহা তাহার পক্ষে বিমমাত্র। এই-সব তর্ক ও যুক্তির দ্বারা তত্ত্বান্বেষণ শুধু প্রসঙ্গতঃ জালিয় পড়ে।

  • -*-*-*.

১ জনৰণার কিল শশাঙ্ক স্বয়ং অধায়ুৰ্বকক বিয়াঃ । সারং ততো গ্রামপাস্ত কন্তু হাসৈখি ক্ষীরমিবায়ুমণ্যাৎ ॥