विडूडि-नांम \3ցն ৰোগী জানেন, সংসারে এই সমুদয় ভোগ পুরুষ ও মনের ৰোগ হইতে হইয়া থাকে, যদি তিনি ‘আত্মা ও প্রকৃতি পরম্পর পৃথক বস্তু এই সত্যের উপর চিত্তসংযম করিতে পারেন, তবে তিনি ‘পুরুষের জ্ঞান লাভ করেন। ভাহা হইতে বিবেকজান উদিত হয়। যখন তিনি এই ‘বিবেক’ লাভে कृङकाई श्ब, उथम ऊँीशंद्र थांङिउ वा निवाखांब जांड श्ब्र । किरू ७हे শক্তিসমুদয় সেই উচ্চতম লক্ষ্যের পথে বাধা অর্থাৎ সেই পবিত্র আত্মার জ্ঞানের ও মুক্তির প্রতিবন্ধক স্বরূপ । পথিমধ্যে যেন এগুলির সহিত সাক্ষাৎ হয়। যোগী যদি এগুলি পরিত্যাগ করেন, তবেই তিনি সেই উচ্চতম জ্ঞান লাভ করিতে পারেন। যদি তিনি এই শক্তিগুলি লাভ করিয়া প্রলুদ্ধ হন, তবে তাহার অগ্রগতি ব্যাহত হয়। বন্ধকারণশৈথিল্যাৎ প্রচারসংবেদনাচ্চ চিত্তস্ত পরশরীরবেশঃ ॥ ৩৯ ৷৷ —যখন চিত্তের বন্ধনের কারণ শিথিল হইয়া যায় ও চিত্তের প্রচারস্থানগুলিকে (অর্থাৎ শরীরস্থ নাড়ীসমূহকে) অবগত হন, তখন তিনি অপরের শরীরে প্রবেশ করিতে পারেন । যোগী অন্য এক দেহে অবস্থান করিয়া সেই দেহে ক্রিয়াশীল থাকিলেও কোন মৃতদেহে প্রবেশ করিয়া উহাকে উঠাইয়৷ গতিশীল করিতে পারেন। অথবা তিনি কোন জীবিত শরীরে প্রবেশ করিয়া সেই দেহস্থ মন ও ইন্দ্রিয়গণকে রুদ্ধ করিয়া সাময়িকভাবে সেই শরীরের মধ্য দিয়া কার্য করিতে পারেন। প্রকৃতি ও পুরুষের বিবেকজান লাভ করিলেই তাহার পক্ষে ইহা সম্ভব হইতে পারে। তিনি অপরের শরীরে প্রবেশ করিতে ইচ্ছা করিলে সেই শরীরে ‘সংযম প্রয়োগ করিলেই ইহা সিদ্ধ হইবে, কারণ তাহার আত্মাই ষে সর্বব্যাপী তাহ নয়, তাহার মনও সর্বব্যাপী— অবশ্য যোগীদিগের মতে । উহা সেই সর্বব্যাপী মনের এক অংশমাত্র। এখন কিন্তু উহ। কেবল এই শরীরের স্বায়ুমণ্ডলীর ভিতর দিয়াই কার্য করিতে পারে, কিন্তু যোগী যখন স্নায়বীয় প্রবাহগুলি হইতে নিজেকে মুক্ত করিতে পারেন, তখন তিনি অন্যান্ত বস্তু বা শরীরের দ্বারাও কার্য করিতে পারেন । o
