পাতা:স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (প্রথম খণ্ড).pdf/৪৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

३२ चांशैौचौब्र बांधैौ ७ ब्रध्मां আমি বলিতেছি, এই অবস্থা ঐন্ধপ কিছু নয়। এই ক্ষুত্র দেবে: চেতনা উপভোগ যদি মুখের হয়, তবে দুইটি দেহের চেতম উপভোগ আরও বেশী মুখের হইবে। এইরূপে—দেহসংখ্যা যতই বাড়িবে, ਬਾਰੇ স্বথও ততই বাড়িবে। এইরূপে যখন এই নিখিল বিশ্বে জামার আত্মবোধ হইবে, তখনই আমি আনন্দের পরাকাষ্ঠায়—লক্ষ্যে উপনীত হইব । অতএব এই অনস্ত বিশ্বজনীন ব্যক্তিত্ব লাভ করিতে গেলে এই দুঃখপূ ক্ষুদ্র দেহাবদ্ধ ব্যক্তিত্ব অবগুই ত্যাগ করিতে হইবে। যখন আমি প্রাণম্বর হইয়া যাইব, তখনই মৃত্যু হইতে নিষ্কৃতি পাইব ; যখন আনম্বস্বরূপ হই। যাইব, তখনই দুঃখ হইতে নিস্কৃতি পাইব ; যখন জ্ঞানস্বরূপ হইয়া ৰাষ্ট্র তখনই ভ্রমের নিবৃত্তি। ইহাই যুক্তিসঙ্গত বৈজ্ঞানিক সিদ্ধান্ত। বিজ্ঞানে প্রমাণে জানিয়াছি—দেহগত ব্যক্তিত্ব ভ্রাস্তিমাত্র। প্রকৃতপক্ষে আমার শলী এই নিরবছিন্ন জডসমূত্রে অবিবাম পরিবর্তিত হইতেছে ; স্থতরাং আমা চৈতন্যাংশ সম্বন্ধে এই অদ্বৈত (একত্ব )-জ্ঞানই কেবল যুক্তিযুক্ত সিদ্ধাভ ৷ { একত্বের আবিষ্কার ব্যতীত বিজ্ঞান আর কিছুই নয় ; এবং যখনই কো বিজ্ঞান সেই পূর্ণ একত্বে উপনীত হয়, তখন উহার অগ্রগতি থামিল্প স্বাইবে?; কারণ ঐ বিজ্ঞান তাহার লক্ষ্যে উপনীত হইয়াছে। যথা—রসায়মশাস্ত্র থা এমন একটি মূলপদার্থ আবিষ্কার করে, যাহা হইতে অন্যান্য সকল পদার্থ প্রস্থা করা যাইতে পারে, তাহা হইলে উহা চরম উন্নতি লাভ করিল। পদার্থবি4 যদি এমন একটি শক্তি আবিষ্কার করিতে পারে, অন্যান্য শক্তি যাহার রূপান্ত । মাত্র, তাহ হইলে ঐ বিজ্ঞানের কার্য শেষ হইল। ধর্মবিজ্ঞানও তখনই পূণঃ{ লাভ করিয়াছে, যখন তাহাকে আবিষ্কার করিয়াছে, যিনি এই মৃত্যুধু জগতে একমাত্র জীবনস্বরূপ, যিনি নিত্যপরিবর্তনশীল জগতের একমাত্র অ{ अप्रैन डिखि, बिनि ७कशांज भद्रशांद्या-ञछांश चांज्रा पैशद्र अशांष्ट्र প্রকাশ। এইরূপে বহুবাদ, দ্বৈতবাদ প্রভৃতির ভিতর দিয়া শেষে অদ্বৈতবা উপনীত হইলে ধর্মবিজ্ঞান আর অগ্রসর হইতে পারে না । ইহাই সর্বপ্রকা खांब ती तिछां८मद्र छब्रश लकT । 尊 o সকল বিজ্ঞানকেই অবশেষে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হইতে হুই{ে আজকাল বৈজ্ঞানিকগণ স্থিষ্টি’ না বলিয়া ‘বিকাশ’ শব্দ ব্যবহার করিতেছে| হিন্দু যুগ যুগ ধরিয়া যে-ভাব হৃদয়ে পোষণ করিয়া জালিতেছে, লেই ভা t