পাতা:স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (প্রথম খণ্ড).pdf/৪৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 बांग्रैौर्छौन्त्र तांबैौ ७ ब्रछनां লওয়াও আমাদের পক্ষে সেইরূপ অসম্ভব। ভাবাহুষঙ্গ-নিয়মান্থসারে জড়মূৰ্ত্তি দেখিলে মানসিক ভাববিশেষের উদ্দীপন হয়, বিপরীতক্রমে মনে ভাৰবিশেষের खेकौशन श्रण उनशक्रश मूर्डिविप्नब७ भरम फैनिऊ श्छ । ७३जछ श्लूि উপাসনার সময়ে বাহ প্রতীক ব্যবহার করে। সে বলিবে, তাহার উপাত্ত দেবতায় মন স্থির করিতে প্রতীক সাহায্য করে। সে তোমাদেরই মতো জানে, প্রতিমা ঈশ্বর নয়, সর্বব্যাপী নয়। আচ্ছা বলতে, ‘সর্বব্যাপী বলিতে অধিকাংশ মানুষ—প্রকৃতপক্ষে সারা পৃথিবীর মানুষ কি বুঝিয় থাকে । ইহা একটি শব্দমাত্র—একটি প্রতীক। ঈশ্বরের কি বিস্তৃতি আছে ? তা যদি না থাকে, তবে ‘সর্বব্যাপী’ শব্দটি আবৃত্তি করিলে আমাদের মনে বড়জোর বিস্তৃত আকাশ অথবা মহাশূন্যের কথাই উদিত হয়, এই পর্যন্ত । d যখন দেখিতেছি—ষেভাবেই হউক—মাহুষের মনের গঠনাত্নসারে অনন্তের ধারণা অনস্ত নীলাকাশ বা সমুদ্রের প্রতিচ্ছবির সহিত জড়িত, তেমনি আমরা •স্বভাবতই পবিত্রতার ধারণা গির্জা, মসজিদ বা ক্রুশের সহিত যুক্ত করিয়া থাকি। হিন্দুর পবিত্রত, সত্য, সর্বব্যাপিত্ব প্রভৃতি ভাবগুলি বিভিন্ন মূর্তি ও প্রতীকের সহিত যুক্ত করিয়া রাখিয়াছেন। তবে প্রভেদ এই যে, কেহ কো সমগ্র জীবন স্বীয় ধর্মসম্প্রদায়ের গণ্ডিবদ্ধ ভাবের মধ্যেই নিষ্ঠাপূর্বক ואולואי দেন, তাহা অপেক্ষ উচ্চতর অবস্থা লাভ করেন না ; তাহদের নিকট কয়েকটি মতে সন্মতি দেওয়া এবং লোকের উপকার করা ভিন্ন ধর্ম জার কিছুই নয়। কিন্তু হিন্দুর সমগ্র ধর্মভাব অপরোক্ষানুভূতিতেই ਾਂ ঈশ্বরকে উপলব্ধি করিয়া মানুষকে দেবত হইতে হইবে। মন্দির, প্রার্থনাগৃহ, দেব-বিগ্রহ বা ধর্মশাস্ত্র—সবই মাছুষের ধর্মজীবনের প্রাথমিক অবলম্বন ও সহায়ক মাত্র ; তাহাকে ক্রমশঃ অগ্রসর হইতে হইবে। শাস্ত্র বলিতেছেন : ‘বাহপূজা—মূর্তিপূজা প্রথমাবস্থা ; কিঞ্চিৎ উন্নত হইরে মানসিক প্রার্থনা পরবর্তী স্তর ; কিন্তু ঈশ্বরসাক্ষাৎকারই উচ্চতম অবস্থা” । যে একাগ্র সাধক জায় পাতিয়া দেববিগ্রহের সম্মুখে পূজা করেন, লক্ষ্য করতিনি তোমাকে কি বলেন, ‘সূর্য র্তাহাকে প্রকাশ করিতে পারে না, চন্দ্র তার এবং এই বিদ্যুৎও উহাকে প্রকাশ করিতে পারে মা ; এই অ;ি ১ মহানির্বাণতন্ত্র, ৪।১২