নিজ নিজ কর্মক্ষেত্রে প্রত্যেকেই বড় সাংখ্যদর্শনমতে প্রকৃতি তিনটি উপাদানে গঠিত—লংস্কৃত ভাষায় ঐ ऍ5°ांलांब-बाब्रव्र बांब जस्, ब्रज: ७ उमः । बांश्छगं८७ हेक्षांtप्रब्र थकां★हरु আমরা সমতা, ক্রিয়াশীলতা ও জড়তা বলিতে পারি। তমোগুণের লক্ষ৭ অন্ধকার বা কৰ্মশূন্তত ; রজঃ–কর্মশীলতা, আকর্ষণ ও বিকর্ষণরূপে প্রকাশিত, আর সত্ত্ব—ঐ দুই গুণের সাম্যাবস্থা। প্রত্যেক ব্যক্তির ভিতরেই এই শক্তিত্রয় রহিয়াছে। কখন তমঃ প্রবল হইয়া উঠে—আমরা আলস্যপরায়ণ হই, আমরা যেন আর নড়িতে পারি না, নিফর্ম হইয়া যাই, কতকগুলি ভাবের অথবা শুধু জড়তার বন্ধনে আবদ্ধ হইয়া পড়ি। আবার কখন কখন কর্মশীলতা প্রবল হয়। অন্ত সময়ে আবার উভয় ভাবের সাম্য বিরাজ করে, মনে শাস্ত ভাব আসে। আবার ভিন্ন ভিন্ন ব্যক্তিতে সচরাচর এই উপদান-ত্রয়ের কোন একটির প্রাধান্ত দেখা যায়। একজন হয়তো কর্মশূন্ততা, আলস্ত ও জাড্যলক্ষণান্বিত ; অপরের প্রধান লক্ষণ–কর্মশীলত, শক্তি, মহাশক্তির বিকাশ ; আবার কাহারও ভিতর আমরা শান্ত যুদ্ধমধুর ভা দেখিতে পাই—ইহা ঐ পূর্বোক্ত গুণদ্বয়ের অর্থাৎ ক্রিয়াশীলতা ও নিক্রিয়তার সামঞ্জস্য। এইরূপে সমুদয় স্বই জগতে—পণ্ড উদ্ভিদ মাছুষ—সকলের মধ্যেই আমরা এই বিভিন্ন শক্তির কম-বেশী প্রকাশ দেখিতে পাই। এই ত্ৰিবিধ গুণ বা উপাদানই বিশেষভাবে কর্মযোগের অালোচ্য বিষয। উহাদের স্বরূপ ও ব্যবহারের কৌশল শিখাইয়। কর্মযোগ অামাদিগকে ভাল ভাবে কর্ম করিতে সাহায্য করে। মানবসমাজ একটি ক্রমনিবদ্ধ সংগঠন। উহার অন্তর্গত ব্যক্তিগণ সকলেই যেন এক এক শ্রেণীতে ও বিভিন্ন লোপানে অবস্থিত। সুনীতি ও কর্তব্য কাহাকে বলে, আমরা সকলেই জানি, কিন্তু দেখিতে পাই—ভিন্ন ভিন্ন দেশে এই নৈতিক ধারণা অত্যন্ত বিভিন্ন। এক দেশে যাহা সুনীতি বলিয়া বিবেচিত হয়, অপর দেশে হয়তে তাহ সম্পূর্ণ ছনীতি বলিয়া পরিগণিত। দৃষ্টান্তস্বরূপ দেখ—কোন কোন দেশে জ্ঞাতি ভাই-ভগিনীর মধ্যে বিবাহ সম্ভব, অপর দেশে আবার উহা অতিশয় নীতি বিরুদ্ধ বলিয়া বিবেচিত হয়। কোন দেশে পুরুষ নিজ ভ্রাতৃবধূকে বিবাহ
