পাতা:স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (প্রথম খণ্ড).pdf/৮০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

瞳蜴 স্বামীজীর বাণী ও রচনা জিজ্ঞাসা করিলাম, তুমি মিথ্যা কথা বলিতে পারে। কি ? সে বলিল, 'না তখন আমি বলিলাম, তবে তোমায় মিথ্যা বলিতে শিখিতে হইবে। এ পশুর মতো বা কাষ্ঠ লোষ্ট্রের মতো জড়বৎ জীবনযাপন করা অপেক্ষ মি কথা বলা ভাল। তুমি অকৰ্মণ্য ; কর্মের অতীত যে-অবস্থায় মন সম্পূ শান্তভাব অবলম্বন করে এবং ঘাহা সর্বোচ্চ অবস্থা, তুমি নিশ্চয়ই লাভ কর নাই। তুমি এতদূর জড়প্রকৃতি যে, একটা অন্যায় কাজও করি পার না। অবশু যে-লোকটির কথা বলিতেছি, তাহার মতো তামসি প্রকৃতির লোক সচরাচর দেখা যায় না, আমি তাহার সহিত ম করিতেছিলাম ; কিন্তু আমার বলিবার উদ্বেগু এই যে, সম্পূর্ণ নি অবস্থা বা শাস্তভাব লাভ করিতে হইলে মানুষকে কর্মশীলতার মধ্য যাইতে হইবে। আলস্য সর্বপ্রকারে ত্যাগ করিতে হইবে। ক্রিয়াশীলতা অর্থে সর্বদ ‘প্রতিরোধ’ বুঝাইয়া থাকে। মানসিক ও শারীরিক সর্বপ্রকার অসদভাে প্রতিরোধ কর ; যখন তুমি এই কার্ষে সফল হইবে, তখন শান্তি আসিবে <4-कथां दशां यङि जट्छ cय, *कांश्iएक७ शुsiी कब्रि७ मl, cकांना अशण প্রতিকার করিও না ; কিন্তু কার্ধক্ষেত্রে ইহার কি অর্থ দাড়ায়, ত আমরা জানি। যখন সমগ্র সমাজের চক্ষু আমাদের দিকে, তখন “অপ্রতিকারের ভাব দেখাইতে পারি, কিন্তু বাসনা দিবারাত্র দুষিত ক্ষতে স্থায় আমাদের শরীর ক্ষয় করিতে থাকে। যথার্থ অপ্রতিকার হইতে প্রাt ষে শান্তি আসে, আমরা তাহার একান্ত অভাব অনুভব করি ; মনে হয় প্রতিকার করাই ভাল ছিল। তোমার যদি অর্থের বাসনা থাকে, এবং ধ তুমি জানো যে, সমগ্র জগৎ ধনলিন্স পুরুষকে অসৎ লোক বলিয়া মনে করে তবে তুমি হয়তো অর্থের অন্বেষণে প্রাণপণ চেষ্টা করিতে সাহসী হ মা, কিন্তু তোমার মন দিবারাত্রি অর্থের দিকে দৌড়াইতে থাকিবে। এর ভাব কপটতা মাত্র, ইহা দ্বারা কোন কার্যসিদ্ধি হয় না। সংসার-সমূত্রে বা দাও, কিছুদিন পরে যখন সংসারে মুখ দুঃখ-যাহ কিছু আছে ভো করিয়া শেষ করিবে, তখনই বৈরাগ্য আসিবে—তখনই শান্তি আসিবে। অতএব প্রভুত্বলাভের বাসন এবং অন্ত যাহা কিছু বাসনা আছে, সবই পূরণ করিয়া লও ; এই-সকল বাসন পূর্ণ হইলে পর এমন এক সম