As चांशैौचौब्र बांबैौ ७ ब्रघ्ननां এদিকে এই যুবকটির প্রতি রাজকন্ত। এতদূর অনুরক্ত হইয়াছিলেন ে তিনি বলিলেন, ‘হয় আমি ইহাকে বিবাহ করিব, নতুবা মৰি ।" রাজক তাহাকে ফিরাইয়া আনিবার জন্য র্তাহার আহ্ববর্তন করিলেন। তার আমাদের সেই অপর সন্ন্যাসী—যিনি রাজাকে সেখানে জানিয়াছিলেন বলিলেন, ‘চলুন রাজা, আমরা এই দুইজনের অঙ্কগমন করি।” এই বলি তাহারা অনেকটা দূরে দূরে থাকিয় তাহাজের পিছনে পিছনে চলি লাগিলেন। যে-সন্ন্যাসী রাজকুমারীর পাণিগ্রহণে অসম্মত হইয়াছিলেন, তি রাজধানী হইতে বাহির হইয়া কয়েক ক্রোশ গ্রামের মধ্য দিয়া চলিতে চলি এক বনে প্রবেশ করিলেন, রাজকন্যা তাহার অনুগমন করিলেন ; অ দুইজনও তাহীদের পিছনে পিছনে চলিলেন। এই যুব সন্ন্যাসী ঐ বনটিকে ভালভাবেই জানিতেন ; উহার কোথ কি আঁকাবাক পথ আছে, সব জানিতেন। সন্ধ্যা-সমাগমে হঠাৎ তিনি এইরু একটি জটিল পথে প্রবেশ করিয়া একেবারে অন্তস্থিত হইলেন। রা র্তাহার আর কোন সন্ধান পাইলেন না। অনেকক্ষণ ধরিয়া তাহাকে খুজি তিনি একটি বৃক্ষতলে বসিয়া কাদিতে লাগিলেন, কারণ তিনি সেই বন হই বাহিরে আসিবার পথ জানিতেন না। তখন সেই রাজা ও অপর সন্ন্যাসী র্তাহার নিকট আসিয়া বলিলেন, "কাদিও না, আমরা তোমাকে এই বে বাহিরে যাইবার পথ দেখাইয়া দিব। কিন্তু এখন অন্ধকার যেরূপ গাঢ় তাহাতে পথ বাহির করা বড় কঠিন, এই একটা বড় গাছ রহিয়াছে ; এর আজ আমরা ইহার তলায় বিশ্রাম করি। প্রভাতে তোমাকে বাহির হুইব পথ দেখাইয়া দিব।’ সেই গাছে এক পাখির বাসা ছিল। তাহাতে একটি ছোট পাখি, পক্ষি ও তাহদের তিনটি ছোট ছোট শাবক থাকিত । ছোট পাখিটি নীচের দিে চাহিয়া গাছের তলায় তিনজন লোককে দেখিল এবং পক্ষিণীকে বলিল, “দেখ কি করা যায়? অামাদের ঘরে কয়েকজন অতিথি আসিয়াছেন—শীতকাল আর আমাদের নিকট আগুনও নাই।' এই বলিয়া সে উড়িয়া গেল, ঠো করিয়া একখণ্ড জলন্ত কাঠ লইয়া আসিল এবং উহ। তাহার অতিথিগে সম্মুখে ফেলিয়া দিল। তাহারা সেই অগ্নিখণ্ডে কাঠফুটা দিয়া বেশ জা
