পরিব্রাজক ཤཱ ༢ সিকে। একটা ডোম ব’লত, “আমাদের চেয়ে বড় জাত কি আর দুনিয়ায় আছে ? আমরা হচ্চি ডম্ব ? কিন্তু মজাট দেখছ? জাতের বেশী বিটলেমিগুলো—যেখানে গায়ে মানে না আপনি মোড়ল, সেইখানে ! বাপপ্লোত বায়ুপোত অপেক্ষ অনেক বড় হয়। যে সকল বাস্পপোত আটলাণ্টিক পারাপার করে, তার এক একথান আমাদের এই ‘গোলকোণ্ডা’১ জাহাজের ঠিক দেড় । যে জাহাজে ক’রে জাপান হ’তে পাসিফিক পার হওয়া গিয়েছিল, তাও ভারি বড় ছিল । খুব বড় জাহাজের মাঝখানে প্রথম শ্রেণী, দুপাশে খানিকটা জায়গা, তারপর দ্বিতীয় শ্রেণী ও স্ট্রিয়ারেজ’ এদিক ওদিকে । আর এক সীমায় ’খালাসীদের ও চাকরদের স্থান। স্ট্রয়ারেজ যেন তৃতীয় শ্রেণী ; তাতে খুব গরীব লোকে যায়, যারা আমেরিক অষ্ট্রেলিয়া প্রভৃতি দেশে উপনিবেশ করতে যাচ্চে । তাদের থাকবার স্থান অতি সামান্ত এবং হাতে হাতে আহার দেয়। যে সকল জাহাজ হিন্দুস্থান ও ইংলণ্ডের মধ্যে যাতায়াত করে, তাদের স্ট্রীয়ারেজ-নাই, তবে ডেকযাত্রী আছে। প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণীর মধ্যে খোলা জায়গা, সেই স্থানটায় তারা বসে শুয়ে যায়। তা দূর-দূরের যাত্রায় তো একটিও দেখলুম না । কেবল ১৮৯৩ খৃঃ অব্দে চীনদেশে যাবার সময়, বম্বে থেকে কতকগুলি চীনে লোক বরাবর হংকং পর্যন্ত ডেকে গিয়েছিল। ঝড় ঝাপট হলেই ডেকযাত্রীর বড় কষ্ট, আর কতক কষ্ট যখন বন্দরে মাল নবায় । এক উপরে "হরিকেন ডেক’ ছাড়া সব ডেকের মধ্যে একটা ক’রে মস্ত চৌকা কাটা আছে, তারই মধ্য দিয়ে মাল নাবায় এবং তোলে। সেই সময় ডেকযাত্রীদের একটু কষ্ট হয়। নতুবা কলিকাতা হতে স্বয়েজ পর্যন্ত এবং গরমের দিনে ইউরোপেও ডেকে বড় আরাম। যখন প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণীর যাত্রীরা তাদের সাজানো গুজানো কামরার মধ্যে গরমের চোটে তরল- ' মূর্তি ধরবার চেষ্টা করছেন, তখন ডেক যেন স্বর্গ। দ্বিতীয় শ্রেণী—এসব জাহাজের বড়ই খারাপ। কেবল এক নূতন জার্মান লয়েড কোম্পানি হয়েছে ; জার্মানির বের্গেন নামক শহর হতে অষ্ট্রেলিয়ায় যায় ; তাদের দ্বিতীয় শ্রেণী বড় স্বন্দর, এমন কি হরিকেন ডেকে পর্যস্ত ঘর আছে এবং খাওয়া-দাওয়! S DS BBS BBS BBSBBBD BDDD DDDD DDS g DDD DDD DBDDD বিলাত যাত্রা করেন ।
