পিতামাতার নিকট শিক্ষা : A^সুস্তিানের জীবনের উপর পিতামাতার প্রভাব যে সৰ্ব্বাপেক্ষা অধিক তাহা সুবিদিত। স্বামীজির জীবনেও এই নিয়ুমের কোন ব্যতিক্রম দেখা যায় না। সাধারণতঃ বালকেরা পিতার নিকট হইতে বুদ্ধিবৃত্তি ও জ্ঞানের আদর্শ এবং মাতার নিকট হইতে হৃদয়বৃত্তি ও নৈতিক আদর্শ প্রাপ্ত হইয়া থাকে। তবে ক্ষেত্রবিশেষে এই সিদ্ধান্তের নৃত্যুনাধিক ইত্বরািন্ত্রশূৰ্ণ পরিলক্ষিক্ত হইতে পারে। স্বামীজি র্তাহার পিতার বিদ্যাবুদ্ধি, গান্তীৰ্য্য ও বিবেচনা-শক্তিক্ষুব্ধ এতদূর শ্রদ্ধারু চক্ষে দেখিতেন যে অন্য কোনও লোককে তাহার সুমকক্ষ’ শৈল্লিগ্ন- মনে করিতে পারিতেন না। কিন্তু যুঁদি, পুকুখন পিতার কোন কথা যুক্তিসঙ্গত বলিয়া বােধ না হইত। তাহাঁ হইলে তৎক্ষণাৎ পিত্নমস্তু খণ্ডন পূর্বক স্বীয় মতুঃপ্রতিষ্টাক্ল চেষ্টা করিতে প্রদর্শক টুপির ধ্ৰুংসদেবকেও তিনি স্ট্রথম প্রথম অস্ত্ৰান্ত বলিয়া, রোধ করেন নাই ও যেখানেই তাহার: সাহিতৃ মতের অনৈক্য হইত। সেই খানেই স্পষ্টবাক্যে বিরুদ্ধমত.এক্সপ্ল’ৰ্করিতেন। কিন্তু এই মুক্ত বিরোধকে কেহ যেন আত্মগৰ্ব্বপ্রস্তুত প্রতিকূলাচরণ বলিয়া মনোনা করেন। ইহা স্বমত পােষনার্থ অন্ধ বিদ্রোহিতা नएरू९ কিন্তুI সত্যপরায়ণতা,-সত্যের জন্য যুক্তির সহিত যুক্তর সংঘর্ষ। তিনিশ প্রভি পদে বিচার করিয়া চলিতেন, ও বিচার ব্যতীত কাহারও বাক্য স্ট্র বলিয়া স্বীকার করিতেন না। যাহা স্বীয় বিচার ও যুক্তিপ্রমাণের অনুকূলী বলিয়া বিবেচিত হইত। তাহাই গ্ৰহণ করিতেন এবং যাহা প্রতিকুল্ম . . . . *”^-亨
