পাতা:স্বামী বিবেকানন্দ (প্রথম খণ্ড).djvu/৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভূমিকা। স্বামী বিবেকানন্দ পাশ্চাত্য দেশে বেদান্ত প্রচার করিয়া এবং ভারতের নানাস্থানে মঠ সেবাশ্রমাদি স্থাপন দ্বারা স্বদেশবাসীকে ধ্যানধারণা ও দরিদ্রনারায়ণসেবা শিক্ষার সুযোগ প্ৰদান করিয়া বৰ্ত্তমান কালে সমগ্র জগতেরই বিশেষরূপ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতাভাজন হইয়াছেন, এ বিষয়ে সন্দেহ নাই। সমগ্ৰ ভারত তাহার অপূৰ্ব্ব আত্মত্যাগপূর্ণ জীবনাদর্শে ও অদ্ভুত কৃতকাৰ্য্যতায় গৌরব অনুভব করিয়াছে--বিশেষতঃ *াঙ্গালী জাতি, কারণ তিনি স্বয়ং বাঙ্গালী ছিলেন । সুতরাং তঁহার পূর্ত জীবনচরিত আলোচনায় যে সমগ্ৰ জগতের-বিশেষতঃ বাঙ্গালীম { বিশেষ উৎসাহ দৃষ্ট হইবে, ইহা অতিশয় স্বাভাবিক । ১৮৯১ খ্ৰীষ্টাব্দ হইতেই শ্ৰীরামকৃষ্ণ মঠের সংস্রবে। আসিয়া শ্ৰীরামকৃষ্ণদেবের এক্ট প্রিয়তম ও প্রতিভাবানু শিষ্যের গুণগ্রামের কথা কিছু *ছু অবগত হই। তখন তাহার দর্শনলাভের সৌভাগ্য ঘটে নাই। {&াহার কিছু পূর্বেই তিনি কলিকাতা পরিত্যাগ করিয়া ভারতের মানাস্থানে পরিব্রাজকভাবে ভ্ৰমণ করিয়া কঠোর তপস্যা ও সাধনভজনের দ্বারা নিজ গুরুদেবের আদিষ্ট কাৰ্য্যভার সাধনের জন্য প্ৰস্তুত হইতেছেন। সুতরাং তঁহার গুরুভ্রাতৃবর্গের নিকট মধ্যে মধ্যে তঁাহার অপূৰ্ব প্ৰতিভার কথা শ্রবণ ও তিনি এখন হৃষীকেশের তপোণ্ডুমে সাধুনে নিযুক্ত বা এখন অমুক স্থানে রহিয়াছেন, এইরূপ সামান্য “প্যািদ জানা ব্যতীত তাহার সম্বন্ধে বিশেষভাবে কিছু জানিবার সুযোগ ...বং সত্য কথা বলিতে কি, বিশেষ আগ্রহও হয় নাই ; কিন্তু