পাতা:স্মৃতির রেখা - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নিমপাতার ফাক দিয়ে একটা তারা যেন অসীম রহস্যের বুকের সম্পাদনের মত টিপ ঢিপ করছে। তারাটা ক্ৰমে নেমে যাচ্ছে-আগে যেখানে ছিল ক্ৰমে তা থেকে নীচে নােমছে। এই অনন্ত, সনাতন জগৎটা যে কি ভয়ানক, রুদ্র বেলা, প্রচ্ছন্ন করে রেখে দিয়েছে তা ঐ সঞ্চারমান তারাটিকে দেখলে বোঝা যায় । অন্ধকারের পেছনে একটা অসীম অনন্ত সৌন্দর্যলোক যেন আবছায়। আবছায়া চোপে পড়ে। ঐ তারার হয়ত একটা স্ব তী নক্ষত্র আছে । তা পার্থিব চোখের বাইরে-হয়তে তাতে ও একটা আমাদের মত উন্নত ধরনের জীব থাকত । কি হয়ত আমাদের চেয়ে ও উন্নততর বিবর্তনের প্রাণীর বাস । কি তাদের সভ্যতা, কি তাদের ইতিহাস, কি তাদের প্ৰেম স্নেহ, 00DSBBS BDD SuBBBSDD BkBS DBB SS Syg DBJ JBDB BBB BBB yBBBDBD BB SDBBJS S BeuBBSDS BDBT DKSKBBD BBB B S BuBDBS BBBS S SBBSS BJS S 0tBSDBuDu BBSSBBYS BB BDBDS BBDBS BSBS BBBS DBuB L0SBBB DBSS SBD BS SBBSBBDBDB S SzBS DBDBB SSSSSS Sgg BD BBuB রাত্ৰিতে, এই রকম নিৰ্জন জানালার ধারে বসে একমনে অধরিভরা আকাশের স্পনদমান নক্ষত্রেরাজির দিকে চেয়ে থাকলে গভীর রাতের দক্ষিণ বাতাস যখন কালে| গাছপালার মধ্যে শিরু শির বয়ে যায় তখন যেন মাঝে মাঝে অস্পষ্ট তার বকের স্পন্দন শুনতে পাওয়া যায়। আনন্দের রহস্তোর গভীরতায়, বিপুল তায় মন ভরে ওঠে। জীবনের অর্থ হয়। পৃথিবীর জীবনের পারে যে জীবন, অসীম রহস্যময় অনন্তের পথে মহিমায় পত্রযাত্রার পথিক যে জীবন, তার সঙ্গে প্রথম পরিচয় হয় । দৈনিক জীবনের সংসারিক কৰ্ম্মকোলাহলে যে মহিম ময় শাশ্বত জীবনের সন্ধান আমরা পাইন, ঔগতের সুখ দুঃখের ওপারে যে অনন্ত জীবন সকলেরই জন্যে চঞ্চল প্ৰতীক্ষাব্য রয়েছে, অসীম নীল শূন্য বেয়ে যার উদাম রহস্য ভরা পথযাত্ৰা, সে জীবন একটু একটু চোখে পড়ে। “ভয় নেই, বাক্ষে টাকা জমি ও না, অসময়ে দেখবার ভয়ে ব্যাকুলও হয়ে না । আমি অনন্ত জীবন তোমাদের জন্যে অপেক্ষ। করছি । কোনো ভয় নেই, পৃথিবীর কোন শাস্ত, গ্ৰাম্য নদীর কুলের চিতায় তোমার হাসিয়ার জীবন যখন শেষ হয়ে যাবে সেদিন থেকে এ অসীম শান্য অনন্ত রহস্য তোমার সম্পত্ত্বি হয়ে দাড়াবে। আপনা। আপনিই হবে, কোন ব্যাস্কে জমাবার কোনো প্রয়োজন নেই। জ্যোৎস্না ভালবাস ? ফুল, ফল, পাপী ভালবাস ? গান ভালবাস ? 2匈 ܐܼܲܵ