পাতা:স্মৃতির রেখা - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মনকে প্রসারিত ক’রে এই অনন্তের অসীমতার সঙ্গে এক ক’রে দেবার চেষ্টা করে । মনে ভাবে অনন্ত আকাশের এই ছোট্ট একরাত্তি পৃথিবীটার মত শত শত লক্ষ লক্ষ অজানা জগৎ-তার মধ্যের অজানা প্রাণীদের সে সব কত অজানা অদৃষ্ট ধরনের জীবন-যাত্ৰা, কত সুখদুঃখ, কত আনন্দ । সে সব কি অজানা উচ্ছাসJBDBBBB BB DBBuBBBBD SJDBDBuB DDuB DBuBB SS uBD S SDuDB BBB BDBBS DDD অমৃতের জোয়ারে । মনকে সে ভাবে যে তৈরী করেছে, জগৎ তব প্ৰিয সার্থী-চিরদিনের বন্ধ। “জীবন মৃতু্য পাযেব তৃতা চিত্ত ভাবনাহীন।” কিন্তু ক'জনে চিনতে চায জীবনকে এ ভাবে ? সকলেই যে চোপ বুজেই * {7क-(of 2 51 । SkDBD S B SKBBD BBBBBS S KBB BB BBBS SBBDBBB KBBS SDBD DBBSBD শ্যামল তায়, তোমার কোলের শিশুর মুখের হাসিতে. তোমার আঙ্গিনায় পার্থীর ডাকে, সন্ধ্যান্য বিঝির সুরে, নৈশপাপীৰ পাখার অব ওয়াজে-কিন্তু আমি শুনবে না, KBtB DDBBS BDS BDBBB BSBB BBDSBDB BDBSu S BBB SBBD S DDBB BBBB SBDBD DDJSA ৷৷ ২৮শে আগষ্ট, ১৯২৭), আজিমবাদ কাছারী । আজ আমি ও রাসবিতারা ঘোড়া করে একটি খানি যেতেই ভারী বৃষ্টি এল ! বাসবিহারী সি বললে নিকটে এক রাজদূতের পা-লো আছে চলুন।--ঘোড় । ছুটিয়ে দুজনে সেই রাজদূতের বাড়ী গিয়ে উঠলাম । তার নাম সহদেব সিং । বাড়ী মজাফরপুর জেলা । রাশি রাশি ফসল ঘরটার মধ্যে গাদ করা, আন্ডর ভুট্টা ঝুলছে। বললে, বীজ রেখে দিযেছে। বৃষ্টি থামলে দুজনে ফিবে চলে এলাম। ৷৷ ২রা সেপ্টেম্বর, ১৯২৭ সাল ৷ আজ সকালে মধু মণ্ডলের ডিহির প্রাচীন বলাইল গাছটার ছায়ায ঘোড়া দাড়িয়ে জমি মালালাম । বৈকালে ঘোড়া চড়ে বেড়াতে গিয়ে দেখলাম। ভীমদাসটোলার নীচেকার আলটায় অত্যন্ত জল বেড়েছে।--ঘোড়ার এক দিক জল হ’ল পার হবার সময। ওপরের বটেশ্বরের পাহাড়টা কি অপূৰ্ব্ব নীল রণ দেপাচ্ছে ! ডান দিকে লাল রংয়ের অন্ত-আকাশ-উন্মুক্ত প্রকৃতির মধ্যে একা । সীমাহীন প্রান্তর, ফুলে-ভরা সবুজ কাশবন, অন্ত-আকাশে রক্ত-মেঘ, নীল পাহাড়, ঢালু। vo