৯০ স্রোতের তৃণ সে সম্বন্ধে ছ’ একট। কপ এখানে ব'লবো। ১ম, এটা বড়ই আশ্চর্যোব বিষয় যে, যখন এমন শিক্ষিত ও উচ্চপদস্থ পুলিস কর্মচারী মেদিনীপুবে উপস্থিত ছিলেন, তখন মেদিনীপুর ডাক বঙ্গলার ইংরেজীঅনভিজ্ঞ একজন খানসামাকে প্রথমে মেদিনীপুর থেকে এখানে আনান হয়েছিল কেন? একথা কেউ ব’ লতে পারবেন না যে, প্রমোদ বাবুর সঙ্গে মেদিনীপুৰব উদ্ধাতন রাজকর্মচাবীদেব গত ডিসেম্বর ও জামুয়ারী মাসে অহরহ দেখা। হয় নি॥ কারণ আমি শুনেছি, এই দু'মাসে মেদিনীপুরে ঘত রাজনৈতিক মোকদ্দমা দাযেব হয়েছিল, তার প্রায়। সকলগুলিতেই প্রমোদবাবু গভণ মেন্টের পক্ষে হাজির হয়েছিলেন। ২য়, এটাও কম বিস্ময়ের কথানয় যে, যখন অবশেষে এই সাক্ষীকে আদালতে উপস্থিত করা হ'ঘেছিলত হন। তিনি বিনা সমনে সে দিন সকালের মাদ্রাজ কিন্ব বোম্বাই মেলে যেদিনী পুব থেকে কলিকাতায় এসেছিালন, —যে কারণে কলিকাতায় পৌছতে বিগৰ হওয়ায় আদালতকে জলযোগের পর পর্য্যন্ত আামার মে। কদ্দমা মুলতবি রাধ তে বোধহয় বাধ্য হতে হয়েছিল। গুনেছি, তাকে সে দিন আনবার জ্য টেলিগ্রফ করা হঘ এবং সে টেলিগ্রাফে মিঃ মুইনহে।ব নাম ছিল না। ৩য়, ব্যারিস্টার মিঃ লাহিড়ী এবং অমার জ্যেষ্ঠ সহোদর উI'লেরই সমনে সে দিন ঠিক সেই সময়ে আদালতে উপস্থিত থাকা সত্ত্বেও, তা’দিগকে বাদ দিয়ে একজন পুলিশ কর্মচারীর জবানবন্দী করান কতদূর শোভনীয় হ’য়েছিল, তা'. নিরপেক্ষ ব্যক্তিগাত্রেই বুঝতে পারবেন। বিংশষ তঃ, আমি যখন মিঃ সুইনহোর প্র:শ্নর উত্তরে তাকে জান্তে দিয়েছিলাম - বাদী পক্ষ মিথ্যা সৃষ্টি করেছেন, তখন মিঃ লাহিড়ী ও জামার জ্যেষ্ঠ সহোদর আদালতে উপস্থিত থাকায় এবং তখন ও গভৰ্ণমেণ্টের উকীল ম’শায় তাদের জবানবন্দী না করায়, দৃপ্ত সত্যই বড় অপ্রীতিকর হয়েছিল। ৪ৰ্থ, আমি আজ সাত আট বৎসর ধ’রে কলিকাতায় বসবাস ক’রে কলিকাতা হাইকোর্টেই
