পাতা:হজরত মহম্মদের জীবন-চরিত ও ধর্ম্মনীতি.pdf/৩০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ । Rład অস্ত্ৰধারণ করিতে আদেশ দিলেন । যদ্যপি মুসলমানগণ তৎকালে আত্মরক্ষার্থ অস্ত্ৰাদি ধারণ না করিতেন, তাহা তইলে ঠাক্তারা সবংশে নিৰ্ম্মল হইয়া যাইতেন । কিন্তু আত্মরক্ষার্থ অস্ত্ৰ-ধারণের আদেশটী বড় চমৎকার-“ধৰ্ম্মযুদ্ধে শত্রুদিগের হইতে আপনাদিগকে রক্ষা কর, কিন্তু তাহাদিগকে অগ্ৰে আক্রমণ করিও না ; কারণ খোদাতায়ালা অগ্রগামীদিগকে ঘৃণা করেন” ( কোরাণ-২, সুরা, ১৮৬ আ } । প্ৰথম হিজরীর এগার মাস পরে অর্থাৎ সফর মাসে ভোদাম নামক স্থানে মুসলমানদিগের সহিত কোরেশদিগের সাক্ষাৎ হয় । সেখানে cकॉन्क्रश्र शुक्रांति नश्घप्रेम कुद्र नाशे । এক সময়ে হজরত হামজা ৩০ জন লোক সমভিব্যাহারে লইয়া আবু জহলের ৩৬০ জন লোককে মদিনার নিকটস্থ সরফলহোজার নামক স্থান হইতে বিদূরিত করিয়া দিবার জন্য বহির্গত হন। কিন্তু কোরেশগণ যুদ্ধ না করিয়া পলায়ন করিয়াছিল । BB LSY DDS DDYGLL K OLLB gDSL DDY BBS DLYS S SDY আবুসোফিয়ান ও আবুজহলের পুত্র আকরামার বিরুদ্ধে গমন করেন। কিন্তু যুদ্ধ হয় নাই। কেবল আবিআক্কাসের পুত্ৰ সায়াদ একান্ত উৎপীড়ত হইয়া শত্রুদিগের প্রতি একটি তীর নিক্ষেপ করিয়াছিল । উপরোক্ত তিনটী যুদ্ধের আয়োজন দেখিলে স্পষ্টই প্রতীয়মান হাঁটবে যে, মুসলমানগণ কেবল আত্মরক্ষার্থ অস্ত্ৰধারণা করিয়াছিলেন। 'সোলেমান ফারছির ইসলাম ধৰ্ম্ম গ্ৰহণ । এবনে আব্বাসের লিখিত বিবরণ হইতে সোলেমান ফারছির ইতিবৃত্ত লিখিত হইতেছে। সোলেমান বলিয়াছেন, “পায়স্তাদেশের অন্তৰ্গত হাই