পাতা:হজরত মহম্মদের জীবন-চরিত ও ধর্ম্মনীতি.pdf/৩৪২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩০০ হজরত মহম্মদের জীবনচরিত ও ধৰ্ম্মনীতি । aLSeLLLAMLSSTAASALAkeLLeLS S LA A LAAA EALLAA S S S S S LS AMM AMe SES S L AA AAAq C EHSH AALLAS == A. A..., "Twrf gywir 'prif ar "real x. Hwyl. Tuaf সংবাদ আনিয়াছে।” অবশেষে তাহারা কোবাস্থ হিজরতের শক্রগণের নিকট হইতে সংবাদ পাইল যে, কোরেশগণ মদিনা আক্রমণ করিতে DBDBDBLBDS DB gBD DDD DBB BD DBBDB DBDSS Bg সকল দেখিয়া হজরত মহাভাবিত হইলেন ও শিষ্যগণকে আহবান করিয়া অদম্য শত্রুর হস্ত হইতে রক্ষা পাইবার উপায় উদ্ভাবন করিতে বলিলেন। বৃহস্পতিবারের রাত্রে হজরত শিষ্যগণকে আহবান করিয়া আসন্নবিপদের বিষয় জানাইলেন । সেই রাত্রে তিনি আবাদার পুত্ৰ সায়াদ ও হোজায়েরের পুত্র ওসায়েদ প্রভৃতি কতকগুলি প্ৰধান প্ৰধান শিষ্যকে আপনার ও মুসলমানগণের প্রহরিকার্য্যে নিযুক্ত করিলেন। হজরত সমবেত মুসলমানদিগকে বলিলেন, “আমরা অল্পসংখ্যক লোক, অধিক ংখ্যক শত্রুর সহিত প্ৰকাশ্য যুদ্ধক্ষেত্রে গিয়া যুদ্ধ করিতে কোনক্ৰমেই সক্ষম হইব না, অতএব নগর-প্রাচীরের মধ্যে থাকিয়া আমাদের যুদ্ধ করা উচিত ৷ প্ৰায় অধিকাংশ শিষ্যই হজরতের প্রস্তাবে অনুমোদন করিলেন। আবদাল্লা-বোন-ওবাই-সেলুল নামক একজন ইহুদী বলিল, SSDBBB BB DBBSDD BDB D DODS BDBBtS YK DDDBD DDD DDD S BDB DB itBSL LEKDzBBDS BDBE DBEE DBKBDS DBD থাকিয়াই শত্রুদিগের সহিত যুদ্ধ করিব।” কিন্তু বদরের যুদ্ধে যে সকল মুসলমান যোগদান করিতে পারেন নাই, এক্ষণে তঁহারা নগর-প্রাকারের বাহিরে যাইয়া যুদ্ধ করিবেন, বলিতে লাগিলেন। হজরত হামজা, সায়াদ, সালেবের পুত্র নওমান এবং আউন্স ও থাজারজাদালস্থ লোকগণ বলিতে লাগিলেন, “যদ্যপি আমরা মদিনার মধ্যে থাকিয়া যুদ্ধ করি, তাহা হইলে শত্ৰুগণ আমাদিগকে উপহাস করিবে, অতএব প্ৰকাশ্য যুদ্ধক্ষেত্রে গিয়া যুদ্ধ করিব।” তখন হজরত হামজা প্ৰতিজ্ঞা করিয়া বলিলেন, “যতদিন কোরেশদিগের সহিত প্ৰকাশ্য ভাবে যুদ্ধ করিতে না পারিব, ততদিন পৰ্যন্ত