পাতা:হজরত মহম্মদের জীবন-চরিত ও ধর্ম্মনীতি.pdf/৪২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৮৪ হজরত মহম্মদের জীবনচরিত ও ধৰ্ম্মনীতি । LALMLMeLeLMLeLeeLeMLMLMAAeLLeeeLLLLL LLLLLLLAeMMMALMALALALSMLALAeLALALALALASLLALALAMMASLLALSLAeALALMALMAeALALALeMALALALSAALML AMNYAMAMAMA লাগিল, “আপনি তবে একখানি পত্র দেন, আমরা তাহা লইয়া বাজানের DD DDBD DBt S SDBB DYBDBS DDBDD BBDBSiuBB LDBSBDDB বিশ্রাম কর, আগামী কল্য যাহা বিবেচনা হয় তাহা করিব।” এতৎশ্ৰবণে BDBBD BDB BDD DDBBDBB BDB BBD S DBDDBD DBDDBB DDD LKDBuBBDS DBBDSBDB DBDSDBDD DYYDS DD DBBDBBDS DBDB BDD কহিতেছিলেন, তখন আমাদের অন্তরাত্মা ভয়ে শুষ্ক হইতেছিল, কিন্তু জানিতে পারি নাই যে, কোথা হইতে আমাদের অন্তর মধ্যে সে ভয় প্ৰবেশ করিল । বাস্তবিকই ইহার স্বগীয় ক্ষমতা আছে এবং ইনিই শেষ ধৰ্ম্মপ্রচারক।” পরদিন তাহারা হজরত মহম্মদের সভায় উপনীত হইলে তিনি তাহাদিগকে বললেন, “তোমরা ইমেন রাজ্যে ফিরিয়া যাও, তথায় গিয়া শুনিতে পাইবে যে, গতরাত্রে দুরাত্মা সম্রাট খসরু পারবেজ তাহার পুত্র সেবেয়া কর্তৃক কালকবলে পতিত হইয়াছে। ( ৭ম হিজরী ১০ই জমাদিল আউল ) । তৎপরে নূতন সম্রাট বাজানের নিকট যেরূপ আদেশ পাঠাইবে, তোমরা তদনুরূপ কাৰ্য্য করিও ; কিন্তু বাজানকে ইসলামধৰ্ম্ম গ্ৰহণ করিতে বলিও ; আর তোমরাও সত্যধৰ্ম্ম গ্ৰহণ করিও।” এই সকল কথা শুনিয়া তাহারা ত্বরায় ইমেন রাজ্যে গমন করিবার উদ্যোগ করিল। হজরত মহম্মদ খারাখারাকে একটী বহুমুল্য কোমরবন্দ উপহার দিলেন, ঐ কোমরবন্দটী তাঁহাকে একজন রাজপুত্র উপঢৌকন দিয়াছিলেন । দূতম্বয় ইমেন রাজ্যে উপনীত হইলে বাজান তাহাদিগকে জিজ্ঞাসা করিল, “সংবাদ কি ? মহম্মদকে কিরূপ অবস্থাপন্ন দেখিয়া আসিলে ?” ” তাহারা বলিল, “আমরা দেখিয়া আসিলাম যে, তিনি সামান্য ফকিরের কায় মদিনার লোকদিগের দ্বারে দ্বারে বেড়াইতেছেন ; অথচ তাহার সভায় গিয়া আমাদের হৃৎকম্প উপস্থিত হইয়াছিল।” বাজান