পাতা:হজরত মহম্মদের জীবন-চরিত ও ধর্ম্মনীতি.pdf/৪৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪০৮ হিজরত মহম্মদের জীবনচরিত ও ধৰ্ম্মনীতি । A. LAqeALALALS qMMeALeAeAeMeAeALLALALAMLLALAeLeSLMLAeeL LqqeSeEkeeAeeLLqLALLMLMAMLAMMAL AAMSALAAAAALLALLSLLeLS SLeMMLLAMeeLSeLAkLeMLM SAeMLeAeALALALSLMLMLLLAAAAALLAAAAALAAAAL ക്നി মুতার যুদ্ধ । সুরিয়ার অন্তৰ্গত বালিকার নিকটে মুতা নামক একটী স্থান আছে। তথায় খৃষ্টীয় রোমক সম্রাটের শাসনাধীনে শারহ্যাবিল-বেন। আমির-গাচ্ছানি নামক এক জন শাসনকৰ্ত্তা ছিল । যখন হজরত মহম্মদ ওমায়েরের পুত্ৰ হারেসকে বস্রার শাসনকৰ্ত্তার নিকট পাঠাই যা দিয়া ছিলেন, তখন হারেস বিশ্ৰায় গমন কালে এক দিন মুতায় অবস্থিতি করিয়াছিলেন । YDDBB DBDSDD LSBBB DYS DBguBD SS S0YDBODS SDSDSYz DLLLLBK মৃত্যু সংবাদ শ্রবণে অতিশয় দুঃখিত হইয়াছিলেন। তৎপরে হজরত মহম্মদ শারহ্যাবিলের দমনার্থ শিষ্যগণকে যুদ্ধসজ্জা করিতে বলিলেন । তদনুসারে ৩০ • ০ শিষ্য জোরাফ নামক স্থানে একত্রিত হইলেন । হজরত মহম্মদ সমবেত শিষ্যগণের মধ্যে হারেসের পুত্র জয়দাকে সৈন্তাধ্যক্ষ পদে নিযুক্ত করিয়া দিলেন এবং বলিয়া দিলেন, “যদি জয়দ যুদ্ধক্ষেত্রে পাতিত হয়,তাহা হইলে আবিতা লেবের পুত্র জাফরকে তোমাদের সৈন্তাধ্যক্ষ করিও ; যদি জাফরের মৃত্যু হয়, তাহা হইলে রোয়াহার পুত্র আবদুল্লাকে তোমাদের নেতা করিও, অবশেষে আবদুল্লার মৃত্যুর পর তোমরা তোমাদের মধ্য হইতে প্ৰধান পুরুষকে মনোনীত করিয়া উক্ত পদে অভিষিক্ত করি ও ” ইহা বলিয়া তিনি জয়দের হন্তে পতাকা দিয়া বলিলেন, “যেখানে শারহ্যাবিল হারেসকে হত্যা করিয়াছে, তোময় সেইখানে গিয়া তথাকার অধিবাসিগণকে ইসলামধৰ্ম্ম গ্ৰহণ করিতে আহবান কর । কিন্তু নির্দোষ লোকদিগের প্রতি অত্যাচার করিও না ; স্ত্রীলোক, শিশুসন্তান ও পীড়িত ব্যক্তিদিগকে যন্ত্রের সহিত রক্ষা করিও। তথাকার অধিবাসীদিগের গৃহ, আহারীয় দ্রব্য, ফলবান বৃক্ষ ও খৰ্জ্জুর বৃক্ষাদি ধ্বংস করিও না।” :