পাতা:হজরত মহম্মদের জীবন-চরিত ও ধর্ম্মনীতি.pdf/৪৫৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

as twist facsig 8 e LL LMLLLLLL LL Le LALLeLLLLL LLLLLLLLMMLMLLL eLALALLA LALALL LL AeLkMLE LLeLSeLMSMeLLLAA LSLeeLeLSAALAeSLeAASAALSLA ASeAeLSLSLeeeLeALAeAeLeLeeLeLALASLLeeMeLeMS জল্পদ সৈন্যগণ সমভি ব্যাঙ্কারে মুতাভিমুখে যাত্ৰা করিলেন । শারহাবিল তীহাদের আগমনবাঞ্জা শ্ৰবণ করিয়া মহাসমারোহে যুদ্ধ সজ্জা করিল এবং একদল সৈন্যকে জয়দের সম্মুখীন হইবার জন্য প্রেরণ করিল। মুসলমানগণ মায়ান নামক স্থানে উপনীত হইয়া অগণ্য শত্রু সৈন্য দেখিতে পাইলেন । শারহ্যাবিলের ভ্রাতা সদুস ৫০ জন সৈন্য লইয়া মুসলমানদিগকে আক্ৰমণ করিল। কিন্তু মুসলমানগণের বিক্ৰমে সেই যুদ্ধে সড়সের মৃত্যু হয় ও তাঙ্গার সৈন্যগণ ভয়ে পলায়ন করে। শারহাবিল ভ্রাতার মৃত্যুসংবাদ প্রাপ্ত হইয়া দুঃখিত হন এবং অন্য এক ভ্রাতাকে সম্রাটু হেক্সকেলের নিকট সাঙ্গাষা প্রার্থনাৰ্থ পাঠাইয়া দেন। সম্রাট হেরকে লও শারহাবিলের সাহায্যাৰ্থ বহুসংখ্যক সৈন্য পাঠাইল, তদ্ব্যতীত আরবদেশস্থ BDBYYKK SKDDLBBD BBS DDDDS S SDBS sBBDDBD SB DBBDiiD এক লক্ষ সৈন্তের নেতা হইয়া মুসলমানদিগকে আক্ৰমণ করিতে বহিৰ্গত হইলেন । মুসলমানগণ অগণ্য শত্রু সৈন্য দর্শন করিয়া ভয়ে বিহবল হইয়া হজরতের নিকট সাহায্যাৰ্থ পত্র লিখিলেন । এই সঙ্কট সময়ে রেয়াঙ্কার পুত্র আবদুল্লা মুসলমানগণকে আহবান করিয়া নানা প্রকার উৎসাহ দিতে লাগিলেন । তিনি বলিয়াছিলেন, SuDODD DDD S BBB DBBBBB BBDB LBBBDuDLDS DBDBD DDBD YS DBD DDD S বন্দরের যুদ্ধ-ক্ষেত্রে আমরা কয়ট লোক ছিলাম ? ইসলাম ধৰ্ম্মের প্রভাবেই আমরা সে যুদ্ধে জয়ী হইয়াছিলাম । অতএব সকলে অগ্রসর হও, হয়। জয়ী হইব, না হয় সহিদ ( ধৰ্ম্মের জন্য প্ৰাণত্যাগ ) হইব।” আবদুল্লার জলন্তোৎসাহ বাক্যে মুসলমানগণ উত্তেজিত হইয়া অগণ্য শত্রু সৈন্তের সম্মুখীন হইলেন। আবু হোরায়রা বলেন, “আমি মুতার যুদ্ধে উপস্থিত ছিলাম। সেখানে শত্ৰু-সৈন্যের অস্ত্রশস্ত্র ও বহুমূল্য রোসমী বস্ত্ৰাদি দর্শন করিয়া আমার চক্ষু ঝলসিয়া গিয়াছিল। তখন সাবেত-বোন-আকোয়াম