পাতা:হজরত মহম্মদের জীবন-চরিত ও ধর্ম্মনীতি.pdf/৫৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪৮৬ হিজরত মহম্মদের জীবনচরিত ও ধর্মনীতি । ও কোনটী মিথ্যা তাহার কোনরূপ প্ৰমাণ প্ৰদৰ্শন করেন নাই । হাজ - রতের জীবন চরিত লেখকগণ এরূপ অনেক যুদ্ধযাত্রার উল্লেখ করিয়াDD S DDDD BBB BBD BB DDDDBYBDS SYKS SYL YYL যায় না, এবং তাহদের মধ্যে এমন কতকগুলি ঘটনা দেখিতে পাওয়া যায়, যাহা একেবারে ভিত্তিশূন্য ; এবং অনেক স্থানে যুদ্ধকরণেচ্ছাকে ভুলক্রমে যুদ্ধযাত্ৰা বলিয়া বৰ্ণনা করা হইয়াছে। ইউরোপীয় লেখকেরা “গাজাওয়াৎ” শব্দটীর অর্থ ভুলক্রমে ‘লুণ্ঠনার্থ যুদ্ধ যাত্ৰা” বলিয়া উল্লেখ করিয়াছেন, বন্ধুত্বভাবে সন্ধি স্থাপনাৰ্থ দূত প্রেরণ, ইসলাম শিক্ষার্থ ধৰ্ম্মপ্রচারক প্রেরণ, বৈদেশিক দলপতিদিগের নিকট দূত প্রেরণ, DBDD DDSBBBBB BBBS S DDBDDDBDD BBDD KB DD দূর করিয়া তাড়াইয়া দিবার জন্য কিম্বা শত্রুদিগের কাৰ্য্যাদির পৰ্য্যবেক্ষণার্থ লোক প্রেরণ, দূত প্রেরণ দ্বারায় শত্রুদিগের সংবাদ BDBSYuDBBS DDD S DDDDDDSS SBDBDBDDS DBBDBS S DB S BBBB জন্য সৈন্য প্রেরণ, এই সকলকে “গাজাওয়াৎ” ( যুদ্ধযাত্র ), “সারায়া” এবং “বাওস” (সাহসিকতার-কাৰ্য্য এবং লোক প্রেরণ ) বলিয়া উল্লিখিত হইয়াছে। এই রূপে হজরতের যুদ্ধযাত্রাগুলি অন্যায় রূপে অধিক সংখ্যক করা হইয়াছে। প্রথমতঃ জীবন চরিত লেখকগণ, হজরতের প্রত্যেক যুদ্ধযাত্রার ও সাহসিকতার কাৰ্য সকল সংঘটন হইবার বহুকাল পরে কতকগুলি বিশ্বাস্য ও কতকগুলি অবিশ্বাস্য জনশ্রুতি অবলম্বনে বর্ণনা করিয়াছেন এবং তাহদের সত্যাসত্যের কোনরূপ বিচারে কষ্ট স্বীকার করা বৃথা সময় ব্যয় বিবেচনা “করিয়াছিলেন। দ্বিতীয়তঃ ধৰ্ম্মপ্রচারক প্রেরণ, সন্ধি স্থাপনাৰ্থ লোক প্রেরণ, দূত প্রেরণ, তীর্থযাত্রা এবং বাণিজ্যাৰ্থ যাত্রা এই সকলকে “গাজাওয়াৎ” ও “সারায়া” শব্দে অভিহিত করা হইয়াছে, এবং ইউরোপীয় লেখকের অধুনা এই সকলকে “লুণ্ঠনাৰ্থ যাত্ৰা”