পাতা:হজরত মহম্মদের জীবন-চরিত ও ধর্ম্মনীতি.pdf/৫৯৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ষোড়শ পরিচ্ছেদ । (8) SSATSTSMAeeSLeAe eTLASLTSMeeL eeeAALMAeAeAMLA MAMAASLS ALLeMALASLLASLLALAAAASLLSLLAAA -y যায় না। আবুল মোতামার সোলেমান প্ৰণীত “হজরত মহম্মদের (দং ) যুদ্ধযাত্ৰা” নামক পুস্তকে যেরূপ বৰ্ণিত হইয়াছে, তাহা অধিকতর সম্ভাৰ বলিয়া বোধ হয়, পাঠকবর্গের অবগতির জন্য নিয়ে তাহার অনুবাদ করিয়া দিলাম। : “বনি কোরায়জার নিকট হইতে যে সকল দ্রব্য মুসলমানেরা প্ৰাপ্ত হইয়াছিলেন, তাহার মধ্যে হজরত মহম্মদ (দং) ১৭টা অশ্ব লইয়া সকলের মধ্যে বিভাগ করিয়া দেন। অবশিষ্ট দ্রব্যাদি যাহা ছিল, তাহা দুইভাগে বিভাগ করিয়া অৰ্দ্ধেক সিরিাস্নায় সায়াদ-বোন-ওববাদকে পাঠাইয়া দেন, আর অৰ্দ্ধেক ঘাতাফানদিগের দেশে আনস-বোন-কোয়েজিকে। পাঠাইয়া দেন ; অধিকন্তু তঁাহাদিগকে এইরূপ উপদেশ দেন যে, তাহারা তথায় ঘোড়ার বংশবৃদ্ধির চেষ্টা করিলে বিশেষ লাভবান হইবেন । তঁাহারাও হজরতের উপদেশানুসারে সেইরূপ করিয়া অশ্বদল বৃদ্ধি করিয়াছিলেন।” বনি কোরায়জার হত্যা সংখ্যা খৃষ্টান লেখকেরা অতিরঞ্জিত রূপে বর্ণনা করিয়াছেন । তঁহাদের মতে ৭০০ হইতে ৮০০ জন বনি কোরায়জা মৃত্যুমুখে পাতিত হইয়াছিল, কিন্তু হাদিস পাঠে অবগত হওয়া যায় যে, বনি কোরায়জার যুদ্ধ অস্ত্রশস্ত্রের মধ্যে ৩০০ বৰ্ম্ম ৫০ • ঢাল এবং ১৫ • • খড়গ ছিল। বোধ হয়, যুদ্ধের সরঞ্জাম সংখ্যা বাড়াইবাৱ জন্য এই রূপ বৰ্ণিত হইয়াছে ( ১ ) । কিন্তু যোদ্ধাদিগের সঙ্গে অধিক সংখ্যক অস্ত্ৰ শস্ত্র থাকা সম্ভব, ইহা সৰ্ব্ববাদিসম্মত । আমাদের বিবেচনায় ২৩ শত বীর পুরুষের অধিক এই যুদ্ধক্ষেত্রে উপস্থিত ছিল না। এমন কি, ২০০ যুদ্ধ বন্দী বলিলেও অত্যুক্তি হয়। বেন্ত-আল হারেসের যে গৃহে বন্দিগণ রাত্ৰিতে বন্দী-অবস্থায় ছিল, সেই hidhibi ( *) aवप्न थाशश्मब भडब1cनष।