পাতা:হজরত মহম্মদের জীবন-চরিত ও ধর্ম্মনীতি.pdf/৬৫৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পরিশিষ্ট । や > > LTLLLLSMTLTALAALS AAALALSLSSLL SLLLLLLLAM MLM MM MMMALLAMMALLAMM ATLTLS r", "Nu-Myllylaagd AMAMALMeMSLeSe eLTLLLLS LL SLSASA ALL LMLL LeALA AMMkSAS S LMAeLSMM MMCLS S LeAMMALLLLLS সাধন করিয়াছে। দর্শন ও বিজ্ঞান প্ৰভৃতি শাস্ত্ৰ এসিয়া মহাদেশের মুসলমান ও স্পেনদেশীয় মুরগণ। কর্তৃক ইউরোপ মহাদেশে আনীত হইয়াছিল। ইউরোপে প্ৰথমে পূৰ্ব্বদেশ হইতে অক্ষর আনীত হয়, পরে ইসলাম উহার সমধিক উন্নতি সাধন করিয়াছে। ইসলাম ৬০০ বৎসর পর্য্যন্ত ইউরোপে বিজ্ঞানশাস্ত্রের সমধিক আলোচনা করিয়াছিল। আমাদের সময়ে দেশ মধ্যে কেবল অজ্ঞান ও মুর্থ তারই বিশেষ প্ৰাদুৰ্ভাব ছিল এবং সাহিত্যাদি বিলুপ্তপ্রায় হইতেছিল। ইহা অবশ্য স্বীকার করিতে হইবে যে, দশম শতাব্দীতে ইউরোপে দর্শন, জ্যোতিষ ও অঙ্ক প্রভৃতি শাস্ত্রের যে উন্নতি হইয়াছিল, মুসলমানগণই তাহার মূল কারণ। স্পেনদেশীয় মুসলমানগণ ইউরোপের দর্শন শাস্ত্রের জন্মদাতা । মুসলমানদিগের সময়ে ক্রুসেন্দের যুদ্ধকালে ইউরোপে রাজকীয় স্বাধীনতার সুত্ৰ-** পাত হয় ; এক্ষণে ইউরোপবাসিগণ উক্ত রাজকীয় স্বাধীনতার সুফল ভোগ করিয়া অহঙ্কার করিতেছেন । এই রাজকীয় স্বাধীনতার জন্য ইউরোপবাসিগণের চিরকাল মুসলমানগণের নিকট ঋণী হওয়া উচিত। প্রাচীন গ্ৰীক দর্শনশাস্তুবিদ্যুদিগের বিজ্ঞান, দর্শন ও চিকিৎসা প্ৰভৃতি শাস্ত্রের উন্নতি মুসলমানদিগের দ্বারা সম্পাদিত হইয়াছিল, কেননা ইসলাম আবিভূতি হুইবার পূর্সে ইউরোপবাসিগণ অজ্ঞানান্ধকারে নিদ্রা যাইতেছিল ; এবং উক্ত হিতকর শাস্ত্ৰ গুলি বিলুপ্ত প্ৰায় হইয়াছিল।” চেম্বাদ সাহেব বলেন, “ইসলামের আবির্ভাবে অন্যায় বিচার, অহঙ্কার, প্ৰতিহিংসা, ঈৰ্ষা, পরিহাস, অর্থলোলুপতা, ইন্দ্ৰিয়পরায়ণতা ও অবিশ্বাস প্রভৃতি দেশ মধ্য হইতে দূরীভূত হইয়াছে । ধৈৰ্য্যশীলতা, মহানুভবতা, দানশীলতা, বিনয়, সহিষ্ণুতা, মিতব্যয়িতা ও শান্তিপ্রিয়তা প্রভৃতি সদগুণরাশি মানব অন্তরে অধিকার লাভ করিয়াছে। ইসলাম, বিজ্ঞান প্রভৃতি হিতকর শাস্ত্ৰ ইউরোপে প্রচলিত করিয়াছিল। মুসল eSeAAA LLLA LLL LLALALLLL LLL LLLLLS SAeSALL LMeSeS ML ALA MMLMLSSLSASMMALAL LALA S LAAAAAA A AAAL LLLLSLEA ML LA TA AMAL ALLL bio