পাতা:হলুদ পোড়া - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হলুদ পোড়া SS(t" गनों श्छलांब्र খুতখুঁত করে, এরকম হওয়া উচিত ছিল না। রসিকও।” "শেষ পৰ্য্যন্ত তাকে ফাঁকি দিল, এতটুকু স্থান দাবী করিতে পারিল না। उांब्र मरन। সাধন বৈরাগীর চেহারাটি বড় সুন্দর। প্ৰথম দিন তাকে দেখিয়াই সুভদ্ৰা তীব্র বিদ্বেষ আর হিংসা অনুভব করিয়াছিল, মনে হইয়াছিল। এই লোকটাই বুঝি, জীবনযুদ্ধে তার সবচেয়ে বড় প্ৰতিযোগী। তারপর সাধনের অনেকদিনের প্রাণপাত সাধনার পুরস্কার স্বরূপ দূর হইতে একটু একটু ভাব করিয়া এতকাল তাকে শুধু সে যন্ত্রণাই দিল্পী আসিয়াছে। এখন হঠাৎ একেবারে ধরা দিয়া, অনেক দূরের অচেনা এক সহরে অজানা মানুষের মধ্যে ছোট একটি টিনের ঘরে চব্বিশ ঘণ্টা একসঙ্গে বসবাস করিবার মত ভয়ানকভাবে ধরা দিয়া, সুভদ্ৰ-দেখিল লোকটাকে সে যেরকম LDDDD G DB BDD DDD SS BBBB BD BBBB BD DDDt নাই, বরং রীতিমত অবজ্ঞা করা চলে। যে জোরালো আবেগ ও উচ্ছাসেৱ আশঙ্কা সে করিয়াছিল সেটা জোয়ারের মৃত নয়, ঝুলের ফোয়ারার মত। BLD BDD DB DBBBB DLBLBDBLD BD DDD DBDBDS DBDBDD BBBDD বিগড়াইয়া, হঠাৎ প্ৰচণ্ড বিক্রমে উথলাইয়া উঠিয়া অল্পক্ষণের মধ্যেই বিমাইয়া পড়ে। শুধু চেহারার টানে অনেক মেয়ে আসিয়া তার রসাটুকু শুষিয়া নিয়া গিয়াছে বুঝা যায়। আর রাখিয়া গিয়াছে অহঙ্কার, স্বার্থপরতা আর পাগলামি, যে সব কোনদিন কোন মেয়ের কোন আকাজেই दांg* = । সুভদ্রা হতাশ হইয়া ভাবিল, তাইতে সে রাত্রে ভিজা রঙীন শাড়ীটি ছাড়িয়া সুভদ্রা সাধন বৈরাগীর গেরুয়া লুঙ্গি আর আলখাল্লা দিয়া নিজেকে ঢাকিয়াছিল। পরদিন পথে তার জন্য। * দু’সেট শাড়ী ও সেমিজ কিনিয়া গেরুয়া রঙে ছাপাইয়া নেওয়া হইয়াছিল।.