পাতা:হলুদ পোড়া - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৫০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S89 হলুদ পোড়া · দিকে। আমার মত শ্ৰান্ত ক্লান্ত ঘুমকাতুরে মানুষের দৃষ্টিকেও পীড়ন, করে মুখে তার এমন গভীর ক্লিষ্টতার ছাপ। খাটের ওপর থেকে মহিলাটি তাকে ডেকে বলল, “ছােট একটা থালায় লাড়ু আর, নারকেলের সন্দেশ দে-দুটো আমি কেটে দে।” আমি হাত জোড় করে লোকটিকে বললাম, ‘দোহাই আপনার, এত রাত্রে আর খেতে বলবেন না, মরে যাব ৷ আশ্রয় যে পেয়েছি Vstèk atsg—ʼ লোকটি ব্যথিত কুণ্ঠে বলল, “কিছুই খাবেন না, সামান্য কিছু ?” : ঘোমটার ভেতর থেকে উৎসুক, কণ্ঠে শব্দ এল, “সব ঘরেই আছে, হাঙ্গামার কথা মনে করে ধেন-” যে চোখে দশ মিনিট আগে তাকে উলঙ্গ দেখেছিলাম আমার সেই চোখের দিকে মুখ তুলে তাকিয়ে মেয়েটি নিঃসঙ্কোচে আগ্রহের সঙ্গে বলল, “দিই না ?” আমি ধীরে ধীরে টের পাচ্ছিলাম, এ বাড়ীতে আমিই প্ৰথম অসময়ের অতিথি নই, হয়তো এই ছোট ‘ঘরখানাতে এরকম অবস্থাতেও আরও অতিথি বাস করে গিয়েছে। কর্তা, গিন্নি, বা মেয়ে, কারও কাছে আমি অনভ্যস্ত ধিপজ্জনক আবির্ভাব নেই। আমার খাওয়া এবং শোয়ার ব্যবস্থা করার ভাবনায় তলে তলে ५qtद्र °i*ांव् छ् १भ्रांद्र उं°क श्व निএদের পরিচুর্যর ভূমিকাটুকুই আমাকে যা করে ফেলার উপক্রম করেছে। মুখ-গম্ভীর করে বললাম, ‘পেটের অবস্থাটা ভাল নয়, কিছু খেলে जद्देव न ° · তখন কর্তা আর গিন্নি প্ৰায় একসঙ্গেই সায় দিয়ে বলল, “তবে থাক।” কিন্তু ঘুমন্ত ছেলে-মেয়ে কয়েকটিকে টানা হেঁচড়া করার ব্যবস্থাটা যে D DBBB B DB DD LDLL EEBD DS BDL SDu D