পাতা:হলুদ পোড়া - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হলুদ পোড়া te সে ধৰ্ম্ময়দা কারো জানা নেই। কিন্তু সামরা ক্ষুধাতুর হ’য়ে আছি, মুড়ি द्धि शैजि-यांशिक কিছু জলখাবার আর একটু দুধ যদি পাঠিয়ে দেন বৃদ্ধকে নির্দেশ করিয়া হেরম্ব বলিল, উনি কে ? डेन्त्रेि चांगांद्र यांङ्ौद्म, व्याछि छांबदक । হেরম্ব মনে মনে হাসিল । অভিভাবকই বটে। চিরন্তন গাঢ় অন্ধকারে বসিয়া চক্ষুষ্মতীর সম্বন্ধে কি অভিনব ভাবনাই না জানি ও ভাবে ? একঘণ্টার জন্য চারককে ধার দিয়া সত্যু-আগত প্ৰতিবেশিনীর প্রতি কৰ্ত্তব্য শেষ করা গেল না। বাড়ীটার সবে সংস্কার হইয়াছিল, চুণ সুরকি, ভাঙ্গা ইট ও নানাবিধ আবৰ্জনায় এমনি নোংরা হইয়াছিল যে পরিস্কার করিতেষ্ট দৈত্য ও হেরম্বের চাকরের সারাদিন লাগিয়া যাইত। হেরম্বই দু’জন কুলি সংগ্ৰহ করিয়া আনিয়া বাড়ী পরিস্কারের কাজে লাগাইয়া দিল, নিজের বাড়ী হইতে একটা তক্তপোষ আনাইল্লা বৃদ্ধোন্ত শয়নের বন্দোবস্ত করিল এবং নিজেই কুয়ার ধারে গোটাতিনেক খুটি পুতিয়া কাপড় দিয়া ঘেরিয়া রাখার স্নানের অস্থায়ী ব্যবস্থা করিয়া দিল । রাধা মৃদ্ধ হাসিয়া বলিল, গায়ের মেয়ে, পুকুরে মান করি, ভিজা৷”কাপড়ে বাড়ী ফিরি। সহরে এসেই মানুষের দৃষ্টিকে অপমান করব ? এ অবশ্য প্ৰকারান্তরে কৃতজ্ঞতা জানানো, কিন্তু হেরম্বের মনে হুইল q डांप्य यूनादेब्रा বলিবার আরও একটা অতিরিক্ত উদ্দেশ্য আছে। রাধার দৃষ্টিকে অনুসরণ করিয়া সে অবাক হইয়া গেল। ওদিকে দাড়াইয়া তীব্র দৃষ্টিতে দৈত্য তাহাকেই নিরীক্ষণ করিতেছে। দু'চোখে তাহার “অকথ্য বিতৃষ্ণা । হেরম্বকে চাহিতে দেখিয়া দৈত্য সরিয়া গেল ।