পাতা:হাফেজ.djvu/১০৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ *e J পৰিত্র নয়নই সখার মুখমণ্ডলের দিকে তাকাইতে পারে, চক্ষু নিৰ্ম্মল ন হইলে দর্পণে দৃষ্টি করা যাইতে পারে না । তোমার ভ্র ব্যতীত হাফেজের মনের মেহেরাবে নাই, তোমাকে ছাড়িয়া অপরের সাধনা আমার ধৰ্ম্মে করা যাইতে পারে ন! * । o জান, চঙ্গ প্রভৃতি বাদ্যযন্ত্র কি বলিতেছে ? “সুরা গোপনে পান কর, যেহেতু (লোকে ) দোষারোপ করিতেছে। প্রেমের সম্মান ও প্রেমিকদিগের গৌরব হরণ কfরতেছে, যুবকদিগের দোষ কীৰ্ত্তন ও বৃদ্ধকে তিরস্কার করিতেছে। মলিন অন্তর ভিন্ন আমার কিছুই লাভ হয় নাই, এবং এক্ষণ পৰ্য্যন্ত এই বিফল চিন্তাতে রত যে, তাহাতে রাসায়নিক কাৰ্য্য কষ্টে হইতেছে । লোকে বলে ষে, প্রেমের তত্ত্ব বলি ও না ও শ্রবণ করি ও না, তাহারা দুরূহ উক্তি করিতেছে । আবার গুরু অগ্নি পুজকদিকে উদ্বেজিত করিতেছে, দেখ এই সকল যাত্রিকগণ গুরুর সঙ্গে কি করিতেছে ? রূপবান লোকে ঈষং কটাক্ষপাতে শত শত রাজ্য ক্রয় করিতে পারে, তাহারা এই ব্যাপারে ক্রট করিতেছে । আমরা দ্বারের বাহিরে থাকিয়া বহু কুহকজালে আক্রাঙ্ক, যবনিকার অভ্যস্তরস্থ লোকে কি উক্তি করিতেছে ?

  • ম ছেদের অভ্যস্তরে পশ্চিম দিকের প্রাচীরে ফাৰ্ম্ম কীকৃতি তাক থাকে, তাহার অভিমুখে নমাজ পড়িতে এমাম দণ্ডায়মান হন, তাহাকে মেহেরাব বলে ।

রাসায়নিক কার্য্যে লৌহ তাম্রাদি নিরুষ্ট ধাতু সুবর্ণে পরিণত হয় । আরব্য ভাষায় রসায়নকে আকসির বলে ।