পাতা:হাফেজ.djvu/১২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

{ ১১০ ] আধ্যাত্মিক গৃঢ়তত্ব কেহই অবগত নহে, তুমি স্পৰ্দ্ধা করিও না। কোন তত্ত্বজ্ঞ এই অন্তঃপুরে চিত্তকে রাখিয়াছে ? আমার মন যে নিঃসঙ্গতার স্পৰ্দ্ধা করিতেছিল এক্ষপ সে তোমার চিকুরের সৌরভে উষাসমীরণের সঙ্গে শত কাৰ্য্যল্যস্ততার রহিয়াছে । o মমোরথ কাহার নিকটে খুজিব, যেহেতু এমন কোন মনের মানুষ নাই যে, নয়ন জ্যোতিঃ ও কৃপা পদ্ধতি রাখে । হাফেজের কবিতা– সমুদায় গজলনামক পদ্য আধ্যাত্মিক হয়, তাহার মনোহর জীবন ও স্বকোমল বাক্য ধন । ১০৬ ৷ যে পর্ষ্যস্ত মনোরথসিদ্ধি না হয়, আমি অন্বেষণে নিবৃত্ত इहेद না ; হয় প্রাণ সখাকে পাইবে, কিংবা প্রাণ দেহ হইতে বহির্গত কুইবে । মৃত্যুর পর আমার সমাধিকে উন্মুক্ত করিয়া দেখিও, আমার মানসাগ্লির ধূম কফনের (শবাচ্ছাদিত বস্ত্রের ) ভিতর হইতে নির্গত হইতেছে দেখিবে । মুখমণ্ডল প্রদর্শন কর, লোক সকল অস্থির ও ব্যাকুল হইবে, অধর উন্মুক্ত কর, নর নারী হইতে কোলাহল সমুথিত হইবে। প্রাণ ওষ্ঠাগত ও মনেতে খেদ, যেহেতু প্রাণ দেহ হইতে নির্গত হইতেছে, তাহার অধরোষ্ঠ হইতে কিছুই অভীষ্ট লাভ হয় नाई | তোমার বদনমগুলের জন্ত খেদে আমার প্রাণ জড়ীভূত হুইস্বাছে, কবে দুঃখীদিগের মনোরথ সেই মুখমণ্ডলের দ্বারা পূর্ণ ॐइं८३ ? - o