পাতা:হাফেজ.djvu/২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

J טל ] আমার অন্তরে অগ্নি নিরস্তুর জলিতেছে, নিৰ্ব্বাপিত হয় না, এজন্য অগ্নিউপাসকদিগের মন্দিরে আমি প্রিয় হইয়াছি। কি বাদ্যই ছিল যে সেই প্রেমিক সাধক বাজাইয়াছেন, জীবন শেষ হইল তথাপি এ পর্যন্ত আমার মস্তিষ্ক সে ধ্বনিতে পূর্ণ। কাল রাত্রিতে আমার মধ্যে তোমার প্রেমের নেশার ঝোক ছিল, উপসনার সময় কৈ, প্রার্থনার সময় কোথায় ? গত রজনীতে তোমার প্রেম হাফেজের অস্তরে এক শব্দ করিয়াছে, তাহার হৃদয় প্রান্তর এক্ষণও ধ্বনিতে পূর্ণ। ১৯ । سـسـ يجده سه ঋষিদিগের নিভৃত কুটারই স্বর্গোদান, ঋষিদিগের সেবাই গৌরবের মূল। নির্জন প্রান্তর অদ্ভুতদৰ্শন ও অলৌকিকতার ক্ষেত্র, ঋষিদিগের দৃষ্টিতেই তাহা উন্মুক্ত । স্বর্গের প্রাসাদ যtহাতে রেজওয়াননামক দেবতা দ্বারবানরূপে নিযুক্ত, ইহা ঋবিদিগের পুণ্যোদানের দর্শনীয় এক অংশ। যাহার সংস্পর্শে কাল নিকৃষ্ট ধাতু সুবর্ণ হয় সেই এক স্পৰ্শমণি, উহা ঋষিদিগের সহবাসে আছে। যাহার সম্মুখে দিবাকর গৌরবের মুকুট পরিত্যাগ করে, সেই মহত্ত্ব ঋষিদিগের প্রতাপের মধ্যে আছে। যে সম্পদের বিনাশের ভয় নাই, প্রমুক্ত ভাবে শ্রবণ কর, ঋষিদিগের সেই সম্পদ । , নরপালগণ পৃথিবীর দীন দুঃখীদিগের শরণ্য, চিরকাল ঋষিলগেরই জীবনের প্রাধান্ত।