পাতা:হারামনির অণ্বেষণ - দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२७ হারামণির অন্বেষণ । চেতন নাম অবস্থা সুব্যক্ত জ্ঞান জাগরণ অৰ্দ্ধব্যক্ত ुन्ः স্বপ্ন श्रदाठ्ठ প্রাণ স্বযুপ্তি க আর একটি রহস্ত দেখিলাম এই যে, চেতনের সুব্যক্ত অবস্বায় (অর্থাৎ জ্ঞানবা জীবের জাগরিতাবস্থায়) তিন অব্যার চেতনই একত্রে কার্য্য করে, উপরের স্তরে জ্ঞান কাৰ্য্য করে; মাঝের স্তরে মন কাৰ্য্য করে, নীচের স্তরে প্রাণ কাৰ্য্য করে, সবাই একজোট হইয়া কাৰ্য্য করে, কেহই স্বতন্ত্রভাবে কাৰ্য্য করে না। তবেই হইতেছে যে, আমাদের জাগরিতাবস্থার মধ্যেও স্বযুপ্তি, স্বপ্ন এবং জাগরণ, তিনই রহিয়াছে ; প্রাণাধিষ্ঠিত অব্যক্তসংস্কারের সুপ্তভাব রহিয়াছে ; মনোধিষ্ঠিত বাসনার স্বপ্ন রহিয়াছে ; জ্ঞানাধিষ্ঠিত ঈশনার জাগ্রতভাব রহিয়াছে। ব্যক্তাব্যক্তরহস্ত এ যাহা দেখা গেল, ইহার সঙ্গে আরেকটি রহস্ত জড়ানো রহিয়াছে ; সেটা হ’চ্চে ত্রিগুণরহস্ত ; এ রহস্তটিরও অন্ধিসন্ধি ভেদ করা আবশুক । ত্রিগুণরহস্য। পৃথিবীর দুই প্রদেশে দুই তত্ত্ব বিজ্ঞানের চুড়াস্থানীয় মহাতৰ বলিয়া স্বপ্রসিদ্ধ; পাশ্চাত্যপ্রদেশে মাধ্যাকৰ্ষণতত্ত্ব এবং প্রাচ্যপ্রদেশে ত্রিগুণতত্ত্ব । দোহার মধ্যে প্রামাণিক বলবত্তার কিরূপ