পাতা:হারামনির অণ্বেষণ - দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

.\రిచి * হারামণির অন্বেষণ । SeSeeSeeSeSeeeeAAASAASAASAASAAAS SAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAAAS جحیت همه جایی চোকে, তাহ হইলে অপ্রকাশ একাই যে কেবল ঘুচিয়া যায় তাহা নহে, অপ্রকাশের প্রতিযোগিতার অভাবে ' প্রকাশের প্রকাশত্বও সেইসঙ্গে ঘুচিয়া যায়। ঘোড়সোয়ার যদি ঘোড়া’র রাস একেবারেই ছাড়িয়া দ্যায়, তবে ঘোড়া উচ্ছৃঙ্খলরেগে ছুটিতে আরম্ভ করিয়া মুহূর্তের মধ্যে সমস্ত শক্তি ব্যয় করিয়া ফেলিয়া অবসর হইয়া পড়ে ; আবার, ঘোড়সোয়ার যদি মাত্রাতীত বলের সহিত রাশ টানিয়া ধরিয়া থাকে, তাহা হইলে ঘোড়া চলৎশক্তিরহিত হইয়া যায়। এই জন্ত ঘোড়সোয়ার পরিমাণসঙ্গত বলের সহিত রাশ টানিয়া-ধরিয়া উদ্যমের পিছনে 'সংযমের এবং সংযমের পিছনে উদ্যমের তার লাগাইতে থাকে ; আর, সেইরূপ যথাসঙ্গত উদ্যম এবং সংযমের পর্য্যাবর্তনের প্রভাবে ঘোড়া ঠিকৃপথে চলিতে থাকে। এইরূপ লাগমাফিক পৰ্য্যায়ক্রমে উদ্যম এবং সংযম খাটাইয়া প্রকাশকে অপ্রকাশের ব্যাড়া দিয়া নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে বাধিয়া রাখা চাই, তবেই প্রকাশের প্রকাশত্ব অকালমৃত্যুর হস্ত হইতে রক্ষা পাইতে পারে। প্রকাশকে যখন যথাবিহিত সীমার মধ্যে আগলাইয়া-রাখিয়া তাল-মান-লয়-সঙ্গত শোভনভাবে চলিতে দেওয়া হয়, তখন প্রকাশের অভাবের (অর্থাৎ অপ্রকাশের) প্রতিযোগে প্রকাশের ভাব প্রকাশ পায় ; প্রকাশের সদভাবের প্রতিযোগে প্রকাশের অভাব প্রকাশ পায় ; আর, প্রকাশের ভাব এবং অভাব দুয়েতেই ক্রিয়াশক্তির প্রভাব প্রকাশ পায় ;– প্রকাশের আবির্ভাবে ক্রিয়াশক্তির উদ্যম প্রকাশ পায় ; প্রকাশের তিরোভাবে ক্রিয়াশক্তির সংযম প্রকাশ পায় । আবির্ভাব-তিরোভাব ভাবাভাবেরই ওলোটুপালোটু, অভাব হইতে ভাবে উত্থান করার নাম আবির্ভাব ; ভাব হইতে নাবিয়া-পড়িয়া অভাবে পরিসমাপ্ত হওয়ার নাম তিরোভাব। এই প্রসঙ্গে একটি উদ্ভট