ጅ§ን” ̇ * হিন্দুত্ব কাটিবার দায় হইত্বে অব্যাহতি লাভ করিয়া নিশ্বাস ফেলিয়া বাঢ়িল, আর পাছে সেই ভীরুতা এবং আত্মপ্রিয়তার জন্য লোকে নিন্দ করে, সেইজন্য আপনার কলঙ্কের ডালিটা একটা নিবিরোধী ইহুদীর মাথায় চাপাইয়া দিল । আর সেই গল্প লিখিয়া * স্বয়ং সেক্ষপীয়র সেই কলঙ্কের ডালি আপনার পবিত্র মাঞ্চয় চাপাইলেন! আধুনিক ইউরোপীয় সমালোচকেরা বলিয়া থাকেন যে কুসীদজীবী শাইলক যে নৃশংস নিৰ্ম্মম প্ৰণালীতে টাকা ধার দিয়াছিল। তদনুসারে কার্য্য হওয়া উচিত নয়, সে প্ৰণালী ব্যর্থ হওয়াই ভাল। এ ও কি কথা ? যেখানে মানুষকে নীতি এবং ধৰ্ম্মের আদর্শ দিতে হইবে, সেখানে কি আদর্শশ্রেষ্ঠ বিশ্বাদর্শ অনুসরণ করিতে হইবে না ? সেই বিশ্বাদর্শ কি ? বিশ্বনাথের নিয়মে জীব কি দলিত, ক্ষতবিক্ষত, বিচূৰ্ণিত, বিঘূর্ণিত, ছিন্ন বিচ্ছিন্ন, ভস্মীভূত হইতেছে না ? আর হইতেছে বুলিয়া কি বিশ্বনাথের নিয়ম ব্যৰ্থ করিতে হুইবে ? ইউরোেপ ব্যৰ্থ করেন, হিন্দু করেন না। হিন্দুর দুঃখ যন্ত্রণার কাহিনীর মধ্যে হরিশ্চন্দ্রের এক কাহিনী আছে। সে কাহিনী অপূৰ্ব্ব কৌশলে কথিত । রাজা হরিশ্চন্দ্ৰ দক্ষিণ দান করিতে প্ৰতিশ্রুত। প্রতিশ্রুত কাৰ্য্য হিন্দু সৰ্ব্বদাই ধৈৰ্য্য সহকারে সম্পন্ন করেন। কিন্তু প্রতিশ্রুত কাৰ্য্য করিয়া রাজা হরিশ্চন্দ্ৰ শোকে আকুল, যন্ত্রণায় বিহবল। সে শোক, সে যন্ত্রণা দেখিলে দর্শকের হৃদয়ও LBBBDB BBBDS DDBDBDD BB DDD DDDSS SDD BB utmm কেন ? কেন তাহা এই কথায় বুঝ। এ চিত্ৰ দেখিলে বিশ্বা
- Merchalt of Venice,
