o o হিন্দুত্ন৷ যথার্থই নিষ্ঠুর, নিৰ্ম্মমু। বিশ্বামিত্ৰকে নিষ্ঠুর এবং নিৰ্ম্মম ভাবে দেখাইবেন বলিয়াই কবি তেঁাহার চিরন্তন প্ৰথা পরিাত্যাগ করিয়া হরিশ্চন্দ্ৰকে কঁাদাইলেন। হরিশ্চন্দ্ৰকে না। কঁাদাইলে বিশ্বামিত্রের উপর রাগ হয় কৈ ? কিন্তু এত রাগ করিয়াও কবি বিশ্বামিত্রের কাৰ্য্যে ত বাধা দিলেন না-পাষণ্ডের পণ র্ত পণ্ড করিলেন না। করিবেন কেন ? তিনি যে বিশ্বাদর্শের অনুগামী। জীব যন্ত্রন পায় বলিয়া বিশ্বের নিয়ম কি ব্যর্থ হয় ? বিশ্বামিত্ৰ যতই কেন নিষ্ঠুর হউন না বিশ্বামিত্র পুরুষ, বিশ্বামিত্ৰ মানুষ্য-পণ ছাড়িবেন কেন ? হরিশ্চন্দ্ৰ शडई 6तन कैंकून न-डि8ि भालू, ज6डा अiदक्ष श्য়াছেন, তাহাকে সত্য পালন করিতেই হইবে। হিন্দু ভিন্ন কেহ বিশ্বের শোক দুঃখ যন্ত্রণা ভোগ করিতে জানে না। ইউরোপ যদি শোক দুঃখ যন্ত্রণা ভোগ করিতে জনিত, তাহা হইলে ইউরোপীয় সাহিত্যে শাইলকের কাহিনী কথিত হইত না, সেক্ষপীয়রাও কলঙ্কের ডালি মাথায় তুলিতেন না। ইউরোপবাসী এবং হিন্দু উভয়েই দুঃখ কষ্ট ভোগ করিতে পারে। কিন্তু উভয়ের উদ্দেশ্য এক নয় । ইউরোপ বাহসম্পদের নিমিত্ত দুঃখ কষ্ট ভোগ করিতে পারে, হিন্দু ধৰ্ম্মের নিমিত্ত, কৰ্ত্তব্যপালনের নিমিত্ত দুঃখ কষ্ট ভোগ করিতে পারে। ইউরোপের কষ্ট দেহের জন্য, হিন্দুর কষ্ট আত্মার জন্য। ইউরোপের কষ্ট নিজের জন্য, হিন্দর কষ্ট পরের জন্য। দুই KBB BB S DBBDBD DD DDBD DB SSBD DB DDD দুই রকমের। একুট বাহা উন্নতি, আর একটি আধ্যাত্মিক উন্নতি। হিন্দুর বাহ্য উন্নতি বড় বেশী হয় নাই, ইউরোপের
