পাতা:হিন্দুত্ব - চন্দ্রনাথ বসু.pdf/১৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

) A Ve হিন্দুত্ব রকম অনেক নিয়ম ও উপদেশ হিন্দুশাস্ত্ৰে দেখিতে পাওয়া যায়। ফলতঃ এক রকম বুঝা যাইতেছে যে প্রাচীন ভারতে ব্ৰহ্মচারী বা ছাত্রের শিক্ষা চারি প্রকার ছিলদেহের শিক্ষা, মনের শিক্ষা, হৃদয়ের শিক্ষা এবং আত্মার শিক্ষা । এখন এদেশে ছাত্ৰ কয় প্রকার শিক্ষা পাইয়া থাকে ? বোধ হয় একু প্রকার বই নয়, অর্থাৎ কেবল মনের শিক্ষা । এখন স্কুল কালুেজৈ ছাত্রের কেবলমাত্র কিঞ্চিং বুদ্ধির পরিচালনা হইয়া থাকে এবং ছাত্র কিঞ্চিৎ বিদ্যা উপাৰ্জন করে। হৃদয়ের প্রকৃত শিক্ষা স্কুল কলেজে হু ওয়া সুকঠিন। পূৰ্ব্বে যেমন গুরুগৃহে থাকিয়া বিদ্যাভাস করিবার রীতি ছিল তাহাতে হইতে পারিত, এখন স্কুল কলেজে যে রকমে বিদ্যাভ্যাস করা হয় তাহাতে হওয়া বড় কঠিন। পূৰ্ব্বে গুরু শিষ্যকে সন্তানবৎ স্নেহ করিতেন এবং শিষ্য গুরুকে পিতৃবৎ ভক্তি করিতেন। অর্থাৎ গুরুশিষ্যের মধ্যে হৃদয়ের একটি গ্ৰন্থি থাকিত এবং সেই জন্য গুরুর কাছে শিষ্যের উত্তম হৃদয়ের শিক্ষা হইত। এখন স্কুল কলেজে গুরুশিষ্যের মধ্যে হৃদয়ের গ্ৰন্থি প্রায়ই থাকে না। কাজেই এখন বালকেরা স্কুল কলেজে হৃদয়ের শিক্ষা পায় না। ঘরে পিতা মাতা সন্তানকে এ শিক্ষা দিতে পারেন। কিন্তু তঁাহারা প্রায়ই সন্তানকে স্কুল কলেজে পাঠাইয়া নিশ্চিন্ত হয়েন। এই জন্য এখন আমাদের মধ্যে ভক্তি, স্নেহ, দয়া, সহৃদয়ত প্ৰভৃতির বিস্তর ভান দেখিতে পাওয়া DDYKBBDB DDDSDBDBDSDS DBDBB BDDBD BBB S আত্মার শিক্ষা সম্বন্ধেও এই সকল কথা খাটে । আমাদের স্কুল কলেজে প্রায়ই ধৰ্ম্মশিক্ষা দেওয়া হয় না। আর