Str8 হিন্দুত্ব। MALLLLLLL LL LL LMLMLSLMLAL LeMeLeLLLLL LL LLL LLL LLE EALL LLLLLL rurs /^\r\r\_/\_/\ /\ /^/\ /\ /\ / a / A. Agry এত কঠিন নিয়ম। সে সকল নিয়ম পালন করিতে হইলে ভোগষ্প হা, স্বার্থপরতা, বিলাসপ্রিয়তা সকলই পরিত্যাগ করিতে হয় এবং সংযমী, কষ্টসহিষ্ণু, পরার্থপর, সমদৰ্শী হইতে হয়। আর সেই সকল নিয়ম পালন করিতে করিতেই শেষোক্ত গুণগুলি আয়ত্ত হইয়া আইসে। মনু প্রভৃতি সংহিতাকারেরা সেই সমস্তুনিয়ম বলিয়া দিয়াছেন। অতএব এস্থলে তাহার উল্লেখ নিস্তপ্রয়োজন। জীবনের শেষ দুইটী আশ্রম গৃহ ও সমাজ হইতে পৃথক, একমাত্ৰ ব্ৰহ্মসাধনার স্থল।” এবং সেই জন্যই গৃহস্থাশ্রমেও ব্ৰহ্মচৰ্য্যার বিধান ও আবশ্বকত । গৃহে প্ৰস্তুত না হইলে বনে যে বিফল হইতে হয়— গুরুগৃহে ও আপন গৃহে কঠিন ব্ৰহ্মচৰ্য্য পালন না করিলে বনের যে বিষম সাধনা তাহাতে প্ৰবৃত্তিই বা হইবে কেন, সিদ্ধিই বা হইবে কেমন করিয়া ? অতএব বুঝা গেল যে হিন্দুশাস্ত্ৰমতে মনুষ্যের সমস্ত জীবন ‘ ব্ৰহ্মচৰ্য্য—জীবনের কোন অংশ-কৈশোর বল, যৌবন বল, প্রৌঢ়াবস্থা বল—জীবনের কোন অংশেই ব্ৰহ্মচৰ্য্য ভুলিবার যো নাই, ছাড়িবার যে নাই। আর ভুলিলে চলিবেই বা কেমন করিয়া, ছাড়িলে চলিবেই বা কেমন করিয়া ? কত শতাব্দী কত যুগ সাধনা করিলেও যাহা পাওয়া যায় না। তাহা পাইবার ইচ্ছা করিলে এইত ক্ষুদ্র জীবন ইহারও আবার খানিকটা ব্ৰহ্মচৰ্য্য ভুলিয়া বা ছাড়িয়া থাকিলে চলিবে কেন ? এই জন্যই তা হিন্দুর মতে সমস্ত জীবন ব্ৰহ্মচৰ্য্য। সমস্ত জীবন • ব্ৰহ্মচৰ্য্য, এ কথা হিন্দু ভিন্ন আর কেহ বলে न, হিন্দু শাস্ত্ৰ ভিন্ন । আর কোন শাস্ত্ৰে নাই। বোধ হয় যে ব্ৰহ্মচর্য্যের অনুরূপ
