ነፅbrክ” श्न्यूिङ्ग । MMNMNW ভাল। র্তাহারা অধাৰ্ম্মিকের শত্রু নন, ধৰ্ম্মের শত্ৰু । অতএব তাহদের সম্বন্ধে কোন কথা না বলাই ভাল । কিন্তু যাহাদিগকে জ্ঞানী বলিয়া জানি তঁহাদের মধ্যে কেহ কেহ বলিয়া থাকেন যে, ব্ৰহ্মচর্য্যের কাল চলিয়া গিয়াছে, এখন আরও ব্ৰহ্মচৰ্য্য চলে না । কেন তঁাহারা åዥዥ মনে করেন, বুঝিতে পারি না। ব্ৰহ্মচর্য্যের অর্থ কষ্টসহিষ্ণুতা, বিলাসবিদ্বেষ, ইন্দ্ৰিয়দমন, চিত্তশুদ্ধি, ইত্যাদি। অথবা যে প্ৰণালীতে জীবনযাপন করিলে এই সকল গুণের অধিকারী হইতে পারা যায় সেই প্ৰণালীর নাম ব্ৰহ্মচৰ্য্য। তবে ব্ৰহ্মচৰ্য্য এখনকার কালে চলিতে পারে না। এরূপ বিবেচনা করিবার কারণ কি ? ইন্দ্ৰিয়দমন বিলাসবিদ্বেষ চিত্তশুদ্ধি প্ৰভৃতি গুণ যদি এখনও মানুষের আবশ্যক হয়, এখনও গুণ বলিয়া স্বীকৃত হয়, তবে ব্ৰহ্মচৰ্য্য সেকেলে অনুষ্ঠান, একালের নয়, একথা বলিবার কারণ কি ? একথা বলিলে কি এইরূপ বুঝায় না যে একালুটা বড় খারাপ, অতএব একালে এ সকল গুণের প্রয়োজন নাই ? আর এ কথা বলিলে ইহাও কি বুঝায় না যে তুমি স্বয়ং বিলাসত্যাগ করিরার, ইন্দ্ৰিয়দমন করিবার, চিত্ত শুদ্ধ করিবার কষ্টস্বীকার করিতে অনিচ্ছুক ও অসমর্থ এবং হাসিয়া খেলিয়া ধাৰ্ম্মিক হইবার প্রয়াসী তাই ব্ৰহ্মচৰ্য্য নিম্প্রয়োজন মনে করা ? কিন্তু তোমার এরূপ মনে করিবার আরো একটু হেতু থাকিতে পারে। শাস্ত্ৰে বলে, ব্ৰহ্মচারী প্রতি দিন প্রত্যুষে গুরুর নিমিত্ত দূর হইতে কাষ্ঠ আহরণ করিবে। তুমি হয় তা মনে • কর, এ সকল কাজ সেকালে করা যাইতে পারিত, একালে কি করা যায়? আর এইরূপ মনে করিয়া বল, ব্ৰহ্মচৰ্য্য সে
