পাতা:হিন্দুত্ব - চন্দ্রনাথ বসু.pdf/২৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२२8 श्लूिङ्ग । aurvnrrrrrrrrrr.M AVNMAaMA Ah, ITN FAArwra WVNANAusAxMarv ’চান। ইংরাজ পতিপুস্ত্রীর ਰ প্ৰকারান্তরে প্রশ্ৰয় দিয়া তাহদের দাম্পত্য গ্ৰন্থি খুলিয়া দিতে চান। হিন্দু সৃষ্টি এবং পালনের পক্ষপাতী, ইংরাজ প্রলয়ের পক্ষপাতী। হিন্দু এবং ইংরাজের মধ্যে এই প্ৰভেদটি অতি গুরুতর এবং ইহার তাৎপৰ্য্যও অতি গভীর। ইহার-দুইটি তাৎপৰ্য আছে। একটি তাৎপৰ্য্য এই, হিন্দু এমন বয়স্কেন্যার বিবাহ দেন যে, তখন তাহার পতি তাঁহাকে শিক্ষা দ্বারা আপনার মনের মত করিয়া লইতে পারেন, এবং সেই জন্য যত দিন যায়, তিনি ততই পতিতে মিশিতে থাকেন। কিন্তু ইংরাজ রমণীব এমন বয়সে বিবাহ হয় যে তখন তিনি নূতন শিক্ষা, লাভ করিতে অক্ষুম, এবং সেই জন্য তাহার পতির সহিত অপ্ৰণয়ের কোন কারণ তাছাতে থাকিলে পতি তাহা নষ্ট করিতে অক্ষম হন, এবং যত দিন যায়, কারণটি কাজেই তত প্ৰবল হইয়া উঠে। দুইটি জাতির মধ্যে কন্যার বিবাহের বয়সের প্রভেদ বশতঃ তাহাদিগের দাম্পত্য নীতি ও প্ৰণালীর এত আকাশ-পাতাল প্রভেদ ঘটিয়াছে। আর একটি তাৎপৰ্য্য এই, অধিক বয়সে রমণীর বিবাহ হয় বলিয়া তিনি পতিকর্তৃক প্ৰয়োজনমত শিক্ষিত হইতে পারেন না। ইংরাজ এ কথা বুঝেন। কিন্তু বুঝিয়াও কেন তাহার প্রতিবিধান করেন নাঅল্প বয়সে রমণীর বিবাহের ব্যবস্থা কেন করেন না-এ প্রশ্নের মীমাংসা বড় সহজ নয়। আমি যেরূপ বুঝি তাহ বলিতেছি। অনেক কারণে ইংরাজ অল্প বয়সে স্ত্রীর বিবাহ দেন না । সৰ্ব্বাপেক্ষা গুরুতর কারণ এই যে, অল্প বয়স হইতে স্ত্রী যদি পতির নিকট থাকে, তাহা হইলে সে অবশ্যই পতির মানসিক শাসনের অধীন হইয়া পড়িবে। যদি তাহ হয়, তবে তাহার 擊