,"হিন্দুত্ব و یا عه SA AeLLkALkLk eLeALMeLELELeeLeLLSeEL ELMeLeLLLLL LLLL EELLEeLeLeeLLMEE S SeeSELEL Y\\ Mrg M1Y' ያ ዄ ሥፍ ያ ዶ°ኢ ሰሚ ዶ_ኣ ኻኣ ሶ” श्व না । উচ্চ কাব্য পড়িয়া স্বাদয়ের যত শিক্ষা হয়, দর্শন বা নীতিশাস্ত্ৰ পড়িয়া তত হয় না। দর্শন বা নীতিশাস্ত্রের কার্য্য বুদ্ধিবৃত্তির উপর। কাব্যের কার্য্য হৃদয়ের উপর। দর্শন বা । নীতিশাস্ত্ৰ-বিচার করিবার, তর্ক করিবার, ও বুঝাইবার শক্তি দেয়ু F কাব্য মহাসায়, কাদায়, আলাদে উৎফুল্ল করে, শোকে खाडिङ्ञ् কাবু, দুৰ্গথৈ গলাইয়া দেয়, রাগে আগুন করিয়া তুলে। যাহা করিত্বে পারিলে মানুষের হৃদয়ের ভাব প্রবল হয় এবং মানুষ সেই ভাবের অনুযায়ী কার্ঘ্যের দিকে প্রধাবিত হয়, কাব্য তাহাই করে ; নীতি বা দর্শনশাস্ত্র তাহ সহজে করিতে পারে না । ইতিহাস কিযৎ পরিমগণে পারে, কিন্তু কাব্য যত, তত নয় । তাই সাহিত্যে কাব্যের পদ এত উচ্চ । তাই বাল্মীকির রামায়ণ, বেদব্যাসের মহাভারত, দান্তের ইনফার্ণো, সেক্ষপীয়রের নাটক, শেলির গীতি, বিদ্যাপতির পদাবলী সাহিত্যের প্রধান রত্ন। তাই অৰ্কিনসের সঙ্গীত, ফিদিয়সের প্রস্তরমূৰ্ত্তি, টর্ণর, টিশিয়ান বা র্যাফেলের চিত্ৰ মানুষের মানসিক সম্পত্তির মধ্যে এবং উন্নতির উপাদানের মধ্যে এতই অমূল্য । অতএব যে idealisation) বা ভাবাভিনয়নের গুণে কাব্য, চিত্র এবং সঙ্গীত এত মহিমাময় এবং শিক্ষোপযোগী, সেই Idealisation বা ভাবাভিনয়নের গুণে মূৰ্ত্তিপূজাই বা কেন । মহিমাময় বা শিক্ষোপযোগী না হইবে ? একটু খুলিয়া বলি। পতিভক্তি বা পাতিব্ৰতা কি জিনিষ, সকলেরই তাহার এক রকম জ্ঞান বা সংস্কার আছে। কিন্তু সকলের সংস্কার সমানও নয়, , সম্পূর্ণ"ও নয়। কেহ মনে করেন, আপনি না খাইয়া পতিকে খাওয়ান পতিভক্তির পরাকাষ্ঠী ; কেহ LS SML MML LeeeLee ESeE e eLML ML LLLLLLLLe eLSL LMEEeLMLMT AeLeeALLS eeALLSS eeSL ALAS ASSS
