পাতা:হিন্দুত্ব - চন্দ্রনাথ বসু.pdf/৩৭৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ক্রোড়পত্র | \O۱ وا পুরুষ এবং 蒜 উভয়েই এক সময়ে বুহুবিবাহ করিত। *ক্রমে সমাজে ধৰ্ম্মজ্ঞান বৃদ্ধি হইলে পর স্ত্রীর বহুবিবাহ বন্ধ হয়। পুরুষের বহুবিবাহ এখনও বন্ধ হয় নাই। কিন্তু পুৰুষের বহুবিবাহ যে শাস্ত্রসন্মত নয়, পূজ্যপীদি ৬ বিদ্যাসাগর মহাশয় তাহার বহুবিবাহ বিষয়কু পুস্তকুে পন্ধুিক্লার, প্রমাণ কুব্লিয়াছেন। শাস্ত্ৰানুসারে কেবল একতকগুলি নির্দিষ্ট কারণে পুরুষ ভাৰ্য্যান্তর গ্ৰহণ করিতে সমর্থ। ဖြုံးဒျူဗူf ক্রিয়তে उार्श्व' ब्रदोक्तांबू (कदन अशे कश्र्.ि भंत उंकूड कनिशा বলিয়াছেন্ত যে লোকসংখ্যা, বৃদ্ধি করাই হিন্দুবিবাহের উদ্দেশ্য। কিন্তু ঐ কয়টি শব্দের পরেই “পুত্ৰ পিণ্ড প্রয়োজনঃ” আরো এই যে কয়টি শব্দ আছে রবীন্দ্ৰ বাবু তাহা উদ্ধত করেন নাই। কান টানিলে মাথা আসে-চির কাল এই কথা শুনা আছে, এবং কথাটা সত্য কি না, কান টানিয়া দেখাও গিয়াভুেল। কিন্তু রবীন্দ্র বাবু তিন চারি বার একটা শ্লোকের কান ধরিয়া টানিয়াছেন, কিন্তু একবারও শ্লোকের মাথাটা আসে নাই। মাথাটা আসিলেই জানা যাইত যে, পিতৃলোকের পারলৌকিক মঙ্গলার্থ, পুন্নুেৎপাদনের জন্য পত্নী আবশ্যক। এবং সেই জন্য শাস্ত্ৰে প্ৰথম পুত্ৰকেই পুত্র বলে, অন্যান্য পুত্ৰকে কামিজ পুত্র বলিয়া নিন্দ করে । অতএব * পুত্রার্থে যে দারান্তরের ব্যবস্থা আছে তাহারও উদ্দেশ্য পারলৌকিক, পার্থিব নয়। কিন্তু বোধ হয় যে, এ ব্যবস্থা সত্বেও অনেকে দারান্তর পরিগ্রহ না করিয়া দত্তক পুত্ৰ গ্ৰহণ করিয়া পিতৃপুরুষের জলপিণ্ডের উপায় বিধান করিয়া থাকেন। এবং হিন্দুর রাজশক্তি বিনষ্ট না হইলে বোধ হয়, কালে দত্তক গ্ৰহ