পাতা:হিন্দুত্ব - চন্দ্রনাথ বসু.pdf/৪০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

vso श्र्भुिक्ष्। বিজ্ঞানের ক্ষুধীন না করিলে শারীর বিজ্ঞান একেবারে নিরর্থক হইবে। দেখা গিয়াটু যে, বিবাহের আধ্যাত্মিক উদ্দেশ্য সাধনার্থ অপেক্ষাকৃত অল্প বয়সে বিবাহ হওয়া আবশ্যক । অতএব অপেক্ষাকৃত অল্প বয়সে সন্তানাদির বিবাহ দিয়া সন্তানূদি যাহাতে নুিৰ্দোষ প্রণালীতে বিবাহের শারীরিক ও পার্থিব উদ্দেশ্য সাধন করে, শিক্ষার সাহায্যে ও কঠোর সামাজিক ও পারিবারিক শাসন দ্বারা পিতা মাতা প্রভৃতি গুরু জনের এবং *नभgजद्ध उक्षिप्श বিশেষ যত্ন করিতে হইবে। ऊिा भाऊ। এবং সমাজ যদি তাহা না করিতে পারেন, তবে বুঝিতে হইবে যে আমাদের আর রক্ষণ নাই।--বিবাহের বয়স বাড়াইয়াই কি, আর আকাশ পাতাল ভেদ করিয়াই কি, কোন রকমেই আর কোন বিষয়ে ভরসা নাই। সুশিক্ষা ও ধৰ্ম্মচৰ্য্যা আমাদের আজ এত আবশ্যক হইয়াছে বলিয়া হিন্দু ধৰ্ম্মের এই নুতন আন্দোলন উপস্থিত হইয়াছে। ইহাকে র্যাহারা নব্য বঙ্গের অকালবাদ্ধক্য বা বাঙ্গালা সাহিত্যে শীতের বাতাস বলিয়া বিন্দ্রপ বা ক্ষোভ করেন, র্তাহারা বিষম ভুল বুঝিতেছেন। এখন স্ত্রী ও পুরুষুের বিবাহের বয়স এক রকম নিরূপণ করিলেই প্রবন্ধ শেষ করিতে পারা যায়। বিবাহের কথা ষেরূপ পৰ্য্যালোচনা করা গিয়াছে, তাহাতে বুঝা গিয়াছে যে, স্ত্রী। এবং পুরুষ উভয়েরই অপেক্ষাকৃত অল্প বয়সে বিবাহ হওয়া উচিত। কাহার কত বয়সে বিবাহ হইলে ভাল হয়, এখন তাহাই বিবেচনা করিতে হইবে। পুরুষের সম্বন্ধে আমাদের শাস্ত্রের ব্যবস্থা এই যে, অধ্যয়ন শেষ করিয়া বিবাহ করিবে । আজ কাল কুড়ি, হইতে পঁচিশ বৎসর বয়সের মধ্যে অধ্যয়ন