\ტ8 হিন্দুত্ব’। খৃষ্টার্মেরও বটে। এবং আজিও সেইজন্য প্রকৃত খৃষ্টানের মতে আপনাকে বা অপরকে সুখী করা অর্থাৎ "আত্মসুখ’ বা ‘বিশ্বের সুখ” মানব জীবনের আদর্শ বা চরম উদ্দেশ্য নয়, ঈশ্বরে লীন হওয়া বা যীশু খৃষ্টের কৃপায় পাপ হইতে মুক্তিলাভ করাই মানবজীবনের আদর্শ বা চরম উদ্দেশ্য। পরার্থপরতা সে উদ্দেশ্য সিদ্ধ করিবার একটি উপায় বটে, কিন্তু পরার্থপরতা আর সে উদ্দেশ্য এক নয়। ফল কথা, যেখানে ধৰ্ম্ম ঈশ্বরমূলক বা ঈশ্বরকে লিইয়াং সেখানে জীবনের আদর্শ বা প্ৰধান উদ্দেশ্য ঈশ্বর বা ঈশ্বর সংসৃষ্ট হইবেই। হইবে। অতএব যেখানে জীবনের আদর্শ বা প্ৰধান উদ্দেশ্য ঈশ্বর বা ঈশ্বরসংস্কৃষ্ট বলিয়া বর্ণিত স্বীকৃত বা আদৃত না হয়। সেখানে বোধ হয় ঈশ্বরে বিশ্বাস নাই এবং ধৰ্ম্ম ঈশ্বরমূলক বা ঈশ্বরকে লইয়া নয়। किलु श्लूिक्ष्म ७ शूछेक्ष डेडश् श्रदर्शिई लब्रड डू थांकि८ल७ দুইটি লয়তত্ত্ব অনুসরণ করিবার অর্থ বা ফল এক নয়। কারণ ঈশ্বরের প্রকৃতি সম্বন্ধে হিন্দুর সংস্কার এক রকম খৃষ্টানের সংস্কার या अना झकभ। श्न्द्धि छेश्द्र नि७१, शूछेदनद्ध ले श्रद्ध न७१ । হিন্দুর ঈশ্বরে জীবরূপী মানুষের কি সদগুণ কি অসদগুণ কোন গুণই নাই, খৃষ্টানের ঈশ্বরে জীবরূপী মানুষের সদগুণ ত আছেই, দুই একটা অসদগুণ ও বা আছে—খৃষ্টানের ঈশ্বর শুধু প্ৰেমময়, স্নেহবান, বা দয়ালু নন, ক্ৰোধপরায়ণও বটেন। ঈশ্বরের প্ৰকৃতি বিষয়ক সংস্কারের এই বিপুল বিভিন্নত বশতঃ দুইটি লয়তত্ত্বের অর্থেও বিপুল বিভিন্নতা ঘটিয়াছে। কারণ খৃষ্টানের লয় যত কষ্টসাধু ওকালসাপেক্ষ হিন্দুত্ব লয় তাহার" ক্ৰেটী \8 কষ্টসাধ্য ও কালসাপেক্ষ । এবং এত বেশী কষ্টসাধু ঔ
