পাতা:হিন্দুধর্ম্মের নবজাগরণ - দ্বিতীয় সংস্করণ.pdf/৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

‘ઋકપ્રાપ્ત - な আবশ্যক। এইরূপ জ্ঞানস্পৃহাই জাৰ্ম্মনিকে তাহারাষ্ট্র পদবীতে—জগতের সমুদয় জাতির মধ্যে সর্ববশ্রেষ্ঠ না। হউক, শ্রেষ্ঠগণের অন্যতম পদবীতে—উন্নীত করিয়াছে। এক্ষণে যাহা বলিতেছিলাম—এই জাৰ্ম্মন ছাত্রের হৃদয়ে সংস্কৃতশিক্ষার বাসনা প্রবল হইয়াছিল। অবশ্য এই সংস্কৃতশিক্ষা করিতে দীর্ঘকাল ধরিয়া অধ্যবসায়সহকারে পাহাড় চড়াইএর মত কঠোর পরিশ্রম করিতে হয়। আর এই পাশ্চাত্য বিদ্যার্থীর ইতিহাসও অদ্যান্য সফলকাম বিছাৰ্থিগণের জগৎপ্রসিদ্ধ ইতিহাসের মত— তাহাদের স্থায় এই যুবকও কঠোর পরিশ্রম করিয়া অনেক দুঃখকষ্ট ভোগ করিয়া অদম্য উৎসাহের সহিত নিজত্ৰতে দৃঢ়ভাবে লাগিয়া থাকিয়া পরিণামে বাস্তবিকই যথার্থ বীরজনোচিত সাফল্যের গৌরবমুকুটে ভূষিত হইল। আর এখন—শুধু ইউরোপ নহে, সমগ্র ভারতই এই কিল বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শনাধ্যাপক পল ডয়সেন নামক ব্যক্তিকে জানে। আমি আমেরিকা ও ইউরোপে অনেক সংস্কৃত শাস্ত্রের অধ্যাপক দেখিয়াছি—তাহাদের । মধ্যে অনেকে বৈদান্তিক ভাবের প্রতি অতিশয় সহানুভূতিসম্পন্ন। আমি তাহদের মনীষায় ও নিঃস্বাৰ্থ কার্যের উৎসর্গীকৃত জীবন দেখিয়া মুগ্ধ। কিন্তু পল ডয়সেন (অথবা ইনি যেমন সংস্কৃতে নিজে দেবসেনা বলিয়া

  • จุๆ