श्न्नूि यांझेन אס צ ( মাতঙ্গিনী বঃ যোগেন্দ্র, ১৯ কলিকাতা ৮৪ ; দুলার বঃ দ্বারক, ৩৪ কলিকাত ৯৭১ ) অথবা স্ত্রীকে মৰ্ম্মান্তিক কষ্ট দেন (যথা, গৃহে উপপত্নী রাখা, ৯ কলিকাতা উইকলি নোটস ৫১০ ) তাহা হইলে স্ত্রী স্বামী হইতে পৃথক থাকিয়া ভরণপোষণের দাবী করিতে পারেন । স্বামী পুনরায় বিবাহ করিলেও যদি প্রথম স্ত্রীকে বাটীতে রাখিতে ইচ্ছা করেন তাহা হইলে তিনি স্বামীগৃহ ত্যাগ করিলে পৃথক ভরণপোষণ পাইবেন না ( ১ মাদ্রাজ ৩৭৫ ) । স্ত্রী যদি কুচরিত্রা হইয়া স্বামীগৃহ ত্যাগ করেন তাহা হইলে স্বামী তাহাকে বাটীতে আনিতে বা তাহার ভরণপোষণ দিতে বাধ্য নহেন। স্বামী বিধৰ্ম্মী হইলে স্ত্রী পৃথক ভরণপোষণ পাইতে পারেন ( ৫ উইকলি রিপোটাির ২৩৫ ) । উপরোক্ত ব্যক্তিগণকে প্রতিপালন কর। প্রত্যেক ব্যক্তিরক্ট কৰ্ত্তব্য । এই কৰ্ত্তব্য এরূপ গুরুতর ষে যদি ঐ ব্যক্তির মৃত্যু হয়, তাহা হইলেও তাহার উত্তরাধিকারী মৃত ব্যক্তির ঐ সকল সম্পৰ্কীয় ব্যক্তিগণকে প্রতিপালন করিতে বাধ্য হইবেন । অর্থাৎ আনন্দের মৃত্যুর পর যদি আনন্দেব পুত্ৰগণ র্তাহার সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হন, তাহা হইলে ঐ পুত্রগণ আনন্দের বৃদ্ধ পিতামাতাকে, আনন্দের অবিৰাহিত কন্যাগণকে এবং আনন্দের বিধবা পত্নীকে ভরণপোষণ করিতে বাধ্য হইবেন । (খ) এইবার, পারিবারিক সম্পত্তি থাকিলে যে সকল ব্যক্তিকে ভরণপোষণ করা কর্তব্য র্তাহাদের কথা লিখিত হষ্টতেছ । কেহ যদি পারিবারিক সম্পত্তিতে উত্তরাধিকারী হন, তাহা হইলে তিনি পরিবারেব নিম্নলিখিত ব্যক্তিগণকে ভরণপোষণ করিতে বাধ্য হইবেন। শুধু তাহাই নহে ; কেহ যদি তাহার সমস্ত সম্পত্তি অপর কাহাকেও উইল করিয়া দিয়া যান, তাহা হইলেও উইলমূলে যে ব্যক্তি সম্পত্তি প্রাপ্ত হইবেন, তিনি উইলকৰ্ত্তার নিম্নলিখিত সম্পৰ্কীয় ব্যক্তিগণকে প্রতিপালন করিতে বাধ্য হইবেন । অর্থাৎ আনন্দ যদি তাহার সমস্ত সম্পত্তি উইল
